বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নন্দনে নরক - দীনেন্দ্রকুমার রায়.pdf/৫৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনত্রিংশ পরিচ্ছেদ @ 6.5 পারে, কারণ, ভিৰ পুলিসের নিকট স্বীকার করিয়াছে, হীরাজি এই সকল স্থঙ্কৰ্ম্মের “মালিক”নহে, সে জেমসেটুজির বেতনভোগী তৃত্য মাত্র ; জেমসেটজির পরামর্শ অনুসারেই হীরাজি পরিচালিত হয় । সুতরাং জেমসেটুজি জীর্ণ বস্ত্রখণ্ডের স্তায় জেমসেটুজির ছদ্মবেশটিও পরিত্যাগ করিয়া মাণিকজি ফ্রামজির যুধিটি বজায় রাখিল । তাহার সহচরগণের মধ্যেও কেহ জানিত না যে, মাণিকজি ফ্রামজি জেমসেটুজিরই अछ यूर्ति ! পূৰ্ব্বোক্ত দুর্ঘটনার কয়েক দিন পরে মাণিকজি ফ্রামজির সুবিস্তীর্ণ অট্টালিকার একটি কক্ষে এক গুপ্ত বৈঠক বসিয়াছিল । সেই বৈঠকে মাণিকজি ফ্রামজি, তাহার বন্ধু ডাক্তার লালুভাই, প্রেমঞ্জি, ও পেষ্টনজি সাপুরজিকে সাহস ও আশা ভরসা দিতেছিলেন ; কারণ, উtহার তিনজনেই সন্দেহ করিতেছিলেন, হয়ত আর দুই চারি দিনের মধ্যেই তাহাদের উপর পুলিসের দৃষ্টি পড়িবে। ডাক্তার লালুপ্তাইয়ের ভয়ই অধিক হইয়াছিল । S BBB B BBBB BBBBBSDB BBB BBS BBB BBBB ও জেমসেটুজিকে সন্দেহ করিয়াছে ; কিন্তু হীরাজি এখন জীবিত নাই, এবং জেমসেটুজি যে কোথায়, তাহা পুলিসের প্রপিতামহের ও সন্ধান করিবার সাধ্য নাই ; সুতরাং তোমাদের আশঙ্কার কোনও কারণ দেখিতেছি না। বিশেষতঃ আমরা জাল টানিয়া প্রায় ডাঙ্গয় তুলিয়াছি, জার অল্প ধৈৰ্য্য অবলম্বন কর ; তোমরা সকলেই স্ব স্ব পরিশ্রমের অপেক্ষ অনেক অতিরিক্ত পারিশ্রমিক লাভ করিবে। উকীল বামনজি বায়রামজি এজরাকে সঙ্গে লইয়। তাহার মিরুদ্দিষ্ট পুত্রের সন্ধানে গুজরাটের দিকে