পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোহনদের সহপাঠী ছিলেন। প্রায় এই ঘণ্টা কাল দুই জনে । আলাপ করিলাম, যেন দুই জনের প্রাণে গ্রাণে মিশিয়া গেল। ইনি সংস্কৃত শাস্ত্রাদিতে পারদর্শী। তাহ ছাড়া অন্ত অন্ত ভাষাও জানেন ; বাঙ্গালা পৰ্য্যস্ত বুঝেন । আমার ধাম পূৰ্ব্বে জানিতেন। তিনি স্বধৰ্ম্মাবলম্বী, সাহিত্যামুরাগী, স্বদেশের ও স্বজাতির মঙ্গলের জন্ত সৰ্ব্বস্ব অর্পণ করিয়া সন্ন্যাসী হইতে প্রস্তুত। আমি যখন গীতার উল্লেখ করিলাম, তিনি আনন্দে অধীর झंझेब्रा दव्-ि লেন, তিনি প্রত্যহ প্রতে এক অধ্যায় গীত পাঠ করেন । আমাদের উভয়ের হৃদয়ের গতি এক । সেই মহাভারতীয় মহানীতির - কেন্দ্রস্থলে যেমন মদনমোহন, পশ্চিমভারতের বর্তমান নীতি-মন্ত্রের কেন্দ্রস্থলে- তেমনই এই মদনমোহন । ইংলণ্ডের “ওকবৃক্ষ”— অতিশয় সারবান বৃক্ষ, কিন্তু ভারতের সনক্ষে{ সৌরভ তাহাতে নাই। আমি তাহাকে বলিয়া আসিয়াছি যে, আমি তঁহাতে ইংলণ্ডের “ওকের” সারবত্তার সঙ্গে, ভারতের চন্দনের সুগন্ধ, দেখিবার প্রত্যাশ করি। কানপুর। আজ আমি কানপুরে । সৌজন্ততার প্রতিমূৰ্ত্তি, শ্ৰীযুক্ত বাৰু মহেন্দ্রনাথ গুঙ্গোপাধ্যায়, কানপুরের খ্যাতনাম ডাক্তার, আমাকে ৯ে৭ন হইছে সাদরে তাহার বাড়ীতে লইয়া আসেন। তিনি দাসত্ত্ব-শৃঙ্খল চরণে ঠেলিয়া, এখানে স্বাধীনুভাবে ব্যবসা করিতেছেন, কানপুরে তাহার লক্ষণ প্রতিষ্ঠা। তাহার গৃহের āिव- । ভল ডাক্তারখানা উপরের প্রকোষ্ঠ সকল আবাসগৃহ। ডাক্তারু খান গুনিয়া তুমি হয় ত কেষ্টার-অয়েল, চিরতা ও কুইনাইন মনে