পাতা:নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ృళ్ళీ নবীনচন্দ্রের গ্রন্থাবলী । জুড়াইবে হয় ! এই প্রণের উচ্ছ্বাস।” সম্মুখে পথিক এক ; জিজ্ঞসিল কর মৃদুলে—“কোথায় কহু কৃষ্ণের শিবির ?” কহিল পথিক—“ওই নীল স্বৰ্য মত জলিছে আলোক যেই শিবিরের দ্বারে কৃষ্ণের শিবুর উহ। " - . ওই নীলালোক ! সম্মুখে শিবির –হয়। রমণীর আর চলিল না পদ বলে চাপিয়া উচ্ছ্বাস উদ্বেলিত, অন্ধকারে পাদপের মূলে । হেলাইয়া বাম অঙ্গ, অবশ মস্তক, অশ্রিতা লতিক যেন বসিল রমণীবিহ্বল, বিবশ, দীনা, বুহিল চাহিয়! অনিমেষনেত্রে সেই আলোকের পানে । সেই নীললোকে যেন নিরখিছে কারু শিবিরের অন্তঃস্থল; নিবখিছে যেন সুবৰ্ণপৰ্য্যস্ক-অঙ্কে শায়িত শিবিরে নীলমণিময় কিবা মূতি স্বন্দর । দেখিল জলধি যেন পূর্ণ শশধর ; উনমত্ত, উচ্ছ্বসিত, ছুটিল বহিয়া । “মরি । মরি ! কি সুন্দর ”— ভাবিড়ে লাগিল কারু,-” *কিবা রূপ নয়ন মোহিয়, প্রাণের ভিতর দিয়া মরমে পশিছে মন, প্রাণে প্রণে অমৃত ঢালিয়। কিবা অঙ্গভঙ্গিময় মহিমা ভাসি যায় }