যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র ›ማ কাজগুলাকে পরিপুষ্ট করা আর সেসবকে তাদের পরের ধাপে হিড় হিড় করিয়া ঠেলিয়া তোলাই ভবিষ্য-পষ্ঠী যুবক বাঙলার জীবন-সাধন । বিশ্বশক্তির খতিয়ান এক কথায় বিশ্বশক্তি-চচ্চার একটা খতিয়ান করিয়া যাইতেছি । বিশ্বশক্তির আরাধনা কি চাজ এই মোসোবিদায় খানিকট পরিষ্কার হইয়৷ আসিবে । ভূগোলবিদ্যাটার সঙ্গে আজকাল আমাদের দেশে শুনিতে পাই “অসহযোগের” লড়াই চলিতেছে তুমুল ভাবে । কিন্তু রাষ্টক বা আত্মিক উন্নতির নান। মহলে যাহারা বাহাল আছেন তাহাদের পক্ষে ভূগোল, ভৌগোলিক পর্যটন, ভৌগোলিক ইতিহাস ইত্যাদি সব কিছুই ডালভাতের সমান জরুরি। আসল কথ। এই বিদ্যাট মারপর নাই অর্থকরী । অধিকন্তু আজকালকার দিনে সকল দেশেই বহিৰ্ব্বাণিজ্য সম্পদবৃদ্ধির একটা বড় উপায়। বাঙালীরাও একালে আর নেহাৎ “ঘরকুনো” কূপমণ্ডুক নয়। এশিয়া, ইয়োরোপ, আফ্রিকা, আমেরিক সকল মহাদেশের সঙ্গেই বাঙালীর কারবার চলিতেছে। কাজেই “কেজো” লোকের আর্থিক আর বাণিজ্যিক ভূগোলটাকে আটপৌরে জীবনের সঙ্গী সমঝিতে বাধ্য। তবে আমাদের মাথ। খেলে ৭ আগসভাবে, এই যা । কাজেই যে যে দেশের সঙ্গে আমাদের কারবার চলিতেছে আমাদের বেপারীর না জানে তাহাদের কৃষি-শিল্প-বাণিজ্যের কথা, না জানে তাহাদের সহর-পল্লীর আর্থিক অবস্থা, না জানে তাহাদের আমদানি-রপ্তানির আইনকানুন । নেহাৎ অন্ধের মতন আমরা দেশ বিদেশের সঙ্গে লেনদেন চালাইয়া আসিতেছি। "আর্থিক উন্নতি"র নানা অধ্যায়ে বিশেষত: “জুনিয়ার ধনদৌলত” -ि२ অর্থকরী ভূগোলবিদ্যা