যুবক বাঙলার কৰ্ম্মক্ষেত্র సె অন্তান্ত অংশ সবই ল্যাটিন,—যথা মেক্সিকো, আর্জেন্টিনা, ব্রেজিল, চিলি ইত্যাদি। একমাত্র ব্রেজিল হইতেছে পর্তুগীজভাষী। অন্তত্র চলে স্পেনিশ । বইএর নামেই বুঝা যাইতেছে যে ল্যাটিন আমেরিকার ব্যক্তি ও বাজার এই বৃত্তান্তের কথাবস্তু। মার্কিণ চোখে তথ্যগুলা দেখা হইয়াছে। অর্থাৎ কোন কোন গলিঘোচে মাকিণ বেপারীদের কিরূপ সুযোগ তাহ চুড়িয়া বাহির করাই গ্রন্থকারের মতলব । ফলতঃ অবশু গোটা দেশের কৃষিশিল্পবাণিজ্য, রাস্তাঘাট, যানবাহন, দোকান-হাট, ব্যাঙ্কবীমা সবই আসিয়া পড়িয়াছে। গবর্ণমেণ্টের কথা, রাজস্ব ব্যবস্তা, আমদানি রপ্তানি, শুন্ধের আইন ও হার কিছুই বাদ পড়ে নাই। ল্যাটিন আমেরিকার নরনারী মাকিণ মাপে অর্থাৎ ইয়োরামেরিকার উচ্চতুম সভ্যতার মাপকাঠিতে নেহাৎ নীচু । ইয়োরোপের বলকান জনপদ, রুশিয়া ইত্যাদির অবস্থা যা, মেকসিকো, ব্রেজিল, চিলি ইত্যাদি জনপদের * আর্থিক অবস্থাও তাই । এক কথায় ভারতের নরনারীর ল্যাটিন আমেরিকার নরনারীকে মাসতুত ভাইবোন বিবেচন। করিলে ভুল হইবে না। কাজেই ল্যাটিন আমেরিকার নামে নাক শি টকানো ইংরেজ-মাকিণ-ফরাসী-জাৰ্ম্মাণ পণ্ডিত-ব্যবসায়ী-রাষ্টিকের স্বধৰ্ম্ম । এই সব "ছোটলোক”গুলার সঙ্গে কারবার করা ঝকমারি,— ইহারা না জানে ব্যাঙ্কের কিন্মত না বুঝে সময়ের মূল্য,—এই হইতেছে উচ্চতম মাপকাঠিতে ল্যাটিন আমেরিকার “নৈতিক” অবস্থা। কিন্তু কুপার বলিতেছেন, “এইরূপ নাক শিটকাইলে ব্যবসা চলিবে না। লোকগুলা উন্নত হউক অবনত হউক তাহাতে বেপারীদের বেশী কিছু যায় আসে না। তাহাদের সঙ্গে সহৃদয়তার সহিত কথাবাৰ্ত্তা চালানো উচিত । ইয়োরামেরিকার যে জাত সহৃদয়তার সহিত এই সব জাতির সঙ্গে লেনদেন চালাইতে অভ্যস্ত তাহাদের ব্যবসা ফুলিয়া উঠিতেছে। তাহাদের বিচারে معر