বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/২০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S\రిషి নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন ফুট উপরে থাকে, তাহা হইলে আমরা আছি একেবারে বঙ্গোপসাগরের অতলতলে । দুনিয়া এক পথে চলিয়াছে, এক আদর্শে। এর কোন তফাৎ নাই। ওদের ১৮১৫-৩২ সনে ট্রেড ইউনিয়ন গড়িয়া উঠিয়াছিল। আমাদের প্রথম ট্রেড ইউনিয়ন আইন কায়েম হইয়াছে ১৯২৫ সনে। ওদের দেশেও এক সময় যন্ত্রনিয়ন্ত্রিত শিল্প-কারখানা ছিল না। মজুর-আন্দোলন তার পরের ধাপ, ইত্যাদি । আমরা ঠিক ওদের পিছু পিছুষ্ট চলিয়াছি—একই পথে একই জীবন-সাধনায় । ১৯১৮সনের কোঠায় পৌছাইতে ওদের প্রায় ১০০,৯১,৮• বছর লাগিয়াছিল। আমাদেরও ঠিক ৭০৮০ বছর, কি তারও বেশী বা কম সময় লাগিবে, সম্প্রতি তার অালোচনা করিতে চাই না। বলিতেছি মাত্র এই যে, আমরা কোনো কোনে| বিষয়ে ১৮৪০-৭০ সনের ধাপে রহিয়াছি, কোনো কোনো কৰ্ম্মক্ষেত্রে ১৮৭৫—৮৬ সনের কোঠায় আছি, ইত্যাদি। গুরু আমাদের ওরা । আধ্যাত্মিক জীবনে ওদের সাক্রেতি করা আমাদের বর্তমান স্বধৰ্ম্ম । এই হইতেছে বৰ্ত্তমান ভারতের কেঠো নীরস চরম সত্য | চাই নতুন নতুন আয়ের পথ আমরা ভোকেশন্তাল স্কুল শব্দটা মাত্র ব্যবহার করি—না বুঝি এর মামুলী অর্থ ন বুঝি পারিভাষিক অর্থ। যাক, শব্দটা ছাড়িয় দিষ্ট, ও বিষয়ে আর আলোচনা করিব না । আমাদের দেশের লোক ধনোৎপাদনের নতুন নতুন উপায় চায়— এইটাই হইতেছে সকলের প্রাণের কথা । বেশ । শেষ পয্যন্ত কথাটা এই দাড়ায় যে, যে সব স্থলে নতুন নতুন ধনোখপাদনের উপায় হয়, তাহাই আমরা চাই । ডাক্তারী, উকিলী ছাড়া