পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন واكا جن تیری های گست ব্যাঙ্ক তথাপি কাজ চালাইতে থাকে এবং ১৯২৩ খৃষ্টাব্দে অামানতের টাকা বৃদ্ধি পাইয়া ৮৫ লক্ষ টাকায় দাড়ায় । অ্যালায়্যান্স ব্যাঙ্ক পতনের ফল ১৯২৩ সনের এপ্রিল মাসে অ্যালায়্যান্স ব্যাঙ্ক দেউলিয়া হওয়ায় ব্যাঙ্কের উপর লোকের বিশ্বাস কমিয়া যায় । ৩০শে এপ্রিল তারিখে এই ব্যাঙ্কের উপর পাওনাদারের চড়াও করে। চারদিন পৰ্য্যন্ত এই অবস্থা চলিতে থাকে। সেই সময় আমানতদারদিগকে ২৪ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। এই টাকার মধ্যে ১০ লক্ষ টাকা ইম্পিরিয়্যাল ব্যাঙ্ক হইতে ধার করা হয় এবং অবশিষ্ট টাকা ব্যাঙ্কের তহবিল হইতে দেওয়া হয়। এই টাকা তুলিয়া লওয়ার পরও কয়েক মাস যাবং অল্প অল্প টাকা তুলিয়া লওয়া চলিতে থাকে। নগদ টাকার অভাবে পরিচালকদিগকে অত্যন্ত অমৃবিধায় পড়িতে হয় । এদিকে লোকেও টাকা জমা দেয় না। শেষকালে ১৯২৩ সনে যখন সৰ্ব্বত্র ব্যবসায়ে একটা মন্দা পডিল সে সময় ব্যাঙ্ক নিজের টাকা আদায় করিতে পারিল না। তখন পরিচালকবর্গ বাধ্য হইয়া ইম্পিরিয়্যাল ব্যাঙ্কের নিকট হইতে আরো দশ লক্ষ টাকা ধার লইলেন। তাহার পর ব্যাঙ্কের অবস্থা ভাল হইতে লাগিল এবং আমানতদারেরাও টাকা জমা দিতে লাগিলেন। কিন্তু পূৰ্ব্বোক্ত কারণে ব্যাঙ্ক আর নগদ টাকা জমাইতে পারিল না। ফলে এই হইল যে, গত এপ্রিল মাসে পুনরায় যখন ব্যাঙ্ক হইতে খুব বেশী টাকা তুলিয়া লওয়া আরম্ভ হইল সে সময় ব্যাঙ্ক আর টাকা দিয়া উঠিতে পারিল না। বৰ্ত্তমান বৎসরের প্রথম অবস্থা ১৯২৭ সনের জানুয়ারী মাসে যে পরিমাণ টাকা তুলিয়া লওয়া হইয়াছিল তাহা অপেক্ষা ১ লক্ষ ৩৭ হাজার টাকা অধিক আমানত করা EE SeeS eeS SSSS AAeS SSAS SSAe AAAA AAAA AAAA AAA AAAA AAAA AAAA AAAAe AAAAS AAAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAAeA AeeSAeAAASAAAA - تدمر = جستایی = به حید ہم سیر حبیہ عی پامی جمہ “ حمس*