বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

చ్చెనెbr নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন -- = =తా = తా:- -లూ తాలూu్కూల్రాuoa*-లతో গোফে চাড়া মারিতে লজ্জা বোধ করিবে না। প্রকৃত প্রস্তাবে ইহা কাপুরুষতা। রণে ভঙ্গ দেওয়ার নামান্তর ছাড়া ইহা আর কিছুই নয় । কিন্তু কাপুরুষতা দেখাইবার কোনো প্রয়োজন নাই। গ্ৰীক সাহিত্য ল্যাটিন সাহিত্য এবং মধ্যযুগের ইয়োরোপীয়ান সাহিত্য,--মূলেই হউক বা অতুবাদেই হউক,- যুবক ভারতে সুবিস্তৃতরূপে আলোচিত হইতে থাকুক। রক্তমাংসের মানুষ হিসাবে সেকালের হিন্দু নরনারীর স্ব-কু সম্বন্ধে,– মায় তথাকথিত “জাতিভেদ” সম্বন্ধে ও একালের ভারতসন্তানকে লজ্জিত হইতে হইবে না । যুবক এশিয়ার দায়িত্ব দুনিয়ায় আঁধারই বেশী। ফাকে ফাকে যতটুকু "জ্যোতি” “সং" ও “অমৃত” আনিবার লড়াই জগতে দেখা গিয়াছে তাহাতে ইয়োরোপীয়ান “রাষ্ট-যোগে”র দান নিন্দ করিতে বসা মুখ খুমি । আবার সেই লড়াইয়ে হিন্দু রাষ্ট-সাধনার ন্যায্য ইজ্জৎ দাবী করিতে না পারাও মুখ খুমি মাত্র নয়,—গোলামি । প্রাচ্য সংসারে ইয়োরোপীয়ান সংসার অপেক্ষা বেশী অন্ধকার বিরাজ করিত না । একথা স্বীকার করা পশ্চিমাদের স্বার্থ নয়। বিজ্ঞানের তর্কশাস্ত্রকে একমাত্র সহায় লইয়। যুবক এশিয়াকে এই পথে বহুকাল একাকী বিচরণ করিতে হইবে । দুজন একজন করিয়া পশ্চিমা পণ্ডিত ৪ হয়ত ক্রমশ: এই পথের দিকে ঝুঁকিতে থাকিবেন । তাহার পরিচয় ইতিমধ্যেই পাওয়া গিয়াছে। গড়ন-বিজ্ঞানের বিচারে হিন্দু নরনারীকে একঘর্যে করিয়া রাখা আর বেশী দিন সম্ভবপর হইবে না