বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপানে-চীনে বৎসর দেড়েক S)●と。 ব্যস্ত থাকিবে । রাষ্টমগুলে জোরের সহিত কথা বলা জাপানের পক্ষে সহজ হইবে না।” কিন্তু এই দৈব দুৰ্ব্বিপাকে জাপানের ক্ষতি ঠিক কতটা হইয়াছে তাহার অনদাজ করিয়া উঠা সুকঠিন। তবে কোবে, ওসাকা, নাগোয়া ইত্যাদি শিল্প প্রধান নগরের ফ্যাক্টরীগুলা সবই খাড়া আছে । কাজেই জাপান নেহাৎ একদম কাবু হইয়া পড়িবে না, বিশ্বাস করা চলে । সকল দিক তইতেই ১৯২৩ – ১৪ সালের জাপান ১৯১৫—১৬ সালের জাপান হইতে পৃথক । সুতরাং জাপানী জীবনের সঙ্গে নয়! চোখে নয়। সম্বন্ধ পাতfইবার দিন আসিয়াছে । বস্তুত্ৰ ঃ জাৰ্ম্মাণি এবং রুশিয়া এশিয়ার জীবন-স্রোতে আজকাল সম্পূর্ণ নবা রূপে দেখা দিয়াছে । একমাত্র এই কারণেই এশিয়ায় জাপানের ঠাইট বুঝিবার জন্য নতুন অভিযান পাঠানো আবশ্যক । ( 8 ) ১৯১৫–১৬ সালে জাপানক “নবীন এশিয়ার জন্মদাতা"রূপে অভিনন্দন করিয়াছি । তখন ও জাপান সত্য সত্যই এশিয়ার একমাত্র স্বাধীন দেশ ছিল এইরূপ ও অনেকবার ভাবিয়ছি । আজ ১৯২৩ সালে এশিয়ার অবস্থ। অনেকটা উন্নত দেখিতেছি । গ্রীসবিজয়ী কমাল পাশার নেতৃত্বে যুবক তুরস্ক এশিয়ার পূর্ব সীমানায় প্রাচ্য মানবের স্বাধীনতার প্রহরীরূপে বিরাজ করিতেছে । তোকিও এখন আর স্বাধীন এশিয়ার একমাত্র রাজধানী নয় । আঙ্গে রাও এই স্বাধীনতার নবীন কেন্দ্র । এশিয়ার নবশক্তি লাভে জাপানী০াও খানিকট। শক্ত হইবে, যুবক ভারতের পক্ষে এইরূপ বিবেচনা করা অসঙ্গত নয় । নানা তরফ হইতে জাপানকে বুঝিতে চেষ্টা করা ভারতের পক্ষে একান্ত আবখ্যক । ভারতের বিভিন্ন প্রদেশগুলার প্রত্যেককেই এক একটা