বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৩৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপানে-চীনে বৎসর দেড়েক \צ מס সুকুমার শিল্পের নানা রূপের সহিত পরিচিত হইবেন, কখনো বা ব্যাঙ্ক বসায়ের ফ্যাক্টরী কলকারখানার তথ্যতালিকা পড়িবেন । কোন কোন কথা হয়ত পাঠকের পূৰ্ব্ব হইতে জানা আছে। একদম নতুন কথাও হয়তো দু-চারটা জুটিতে পারে । কোন কোন আলোচনায় হয়তো একটা নতুন ব্যাখ্যা প্রণালী পাওয়া যাইবে । আবার দু-একটা নতুন গবেষণার ক্ষেত্রই হয়ত কোন কোন কাহিনীতে অবিস্কৃত হইয়া যাইবে । কি জাপান, কি চীন, কি মিশর, কি ইংলণ্ড, কি ইয়াঙ্কিস্থান—কোন দেশেই “একচোখে।" ভাবে পৰ্য্যটন করি নাই | সৰ্ব্বত্রই যথাসম্ভব পুরোপুর ষোল অনা মানুষটাকেই ধরিতে চেষ্টা করিয়াছি । কাজেই “বৰ্ত্তমান জগৎ" গ্রন্থাবলীর প্রত্যেকটাই বহুত্বময়, নানা কথায় ভরা, “পাচ ফুলে সাজি” বিশেষ । প্রত্যেক দেশকেই অবশু একমাত্র সুকুমার-শিল্প, কিম্বা একমাত্র ব্যবসা বাণিজ্য কিম্বা একমাত্র শিক্ষাপদ্ধতি কিম্বা একমাত্র বিজ্ঞান-চর্চ ইত্যাদি বিশেষ কোনো একটা তরফ হইতে যাচাই করিয়া দেখিবার দরকার ও অাছে। ফলে সেইরূপ কোনো একতরফা বিশিষ্ট জরীপ করিবার ভার লইয়া বৰ্ত্তমান পয্যটক দুনিয়ায় বাহির হন নাই । ( و ) ইয়োরোপীয়ান এবং আমেরিকান পণ্ডিতেরা দুনিয়ার নানা দেশ সম্বন্ধে পৰ্য্যটন-কাহিনী লিপিয়াছেন । তাহদের কোন কোনটা অবশ্য ভারতে জান আছে । লর্ড কাজ্জন প্ৰণাত চীন ও পারস্ত বিষয়ক কেতাব ভারতবাসী পাঠ করিয়া থাকেন । মান্ধাতার আমলের ভয়েস্থসাঙ ও মার্কে পোলো প্রণীত গ্রন্থাবলী ত সুপরিচিত বঢ়েই । কিন্তু এশিয়ান বা ভারতসন্তান প্রণীত বিদেশবিষয়ক গ্রন্থ ভারতীয় সাহিত্যে অতি