రిటాషి নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন বিভিন্ন বিষয় বিবৃত আছে । অধ্যাক্সগুলা বর্তমান গ্রন্থের সঙ্গে উণ্টাইয়া পাণ্টাইয়া দেখা যাহতে পারে । ইতালি বিষয়ক কয়েক অধ্যায় “ইকনমিক ডেহেবলপমেন্ট” (আর্থিক উন্নতি, মান্দ্রাজ, ১৯২৬), এবং “পলিটিক্স অব বাউণ্ডারীজ” ( সীমানার রাষ্ট্রনীতি, কলিকতা, ১৯২৬ ) নামক দুই ইংরেজি গ্রন্থেও প্রকাশিত হইয়াছে । এই বই দুইটার কিয়দংশ ইতালির নানা কেন্দ্রে লেখা হষ্টয়াছল । আর একখানা বই, “বিক্লিওগ্রাফিক্যাল, কালচারাল অ্যাও এডুকেশুন্তল নিউজ ফ্রম আমেরিকা, ফ্রান্স, জাৰ্ম্মাণি অ্যাণ্ড ইত্যালি” নামে বাহির হইতেছে । তাহাতেও ততালির কথা আছে । ( 8 ) ইংল্যণ্ড, জাৰ্ম্মাণি (অধুয়া ও সুইট সাল্যাণ্ড , ফ্রান্স এবং আমেরিকার তুলনায় ইতালিকে বর্তমান জগতের সভ্যতায় অনেকটা ছোট মনে হঠয়াছে। এই কারণেই ইতালিতে যুবক ভারতের পক্ষে শিক্ষাপ্রদ বহু খুটিনাটি পাইবার সম্ভাবনা , ইতালির পল্লীতে শহরে অনেকদিন ভবঘুর্যেগিরি করিতে পারিলে ভারতসন্তান স্বদেশের জন্য নান প্রকার সঙ্কেত ও ইঙ্গিত সংগ্ৰহ করিতে পারিবেন । ভারতবর্ষ আজ বর্তমান সভ্যতার অনেক নিম্নগুরে অবস্থিত । আধুনিক মানবের আধ্যাত্মিকতা ভারতীয় নরনারীর জীবনে নেহাৎ কম দেখিতে পাওয়া যায় । এই স্তরে দাড়াইয়া ইংরেজ, জাৰ্ম্মাণ, মার্কিণ ও ফরাসী আধ্যাত্মিতার লাগাল পাওয়া যারপর নাই কঠিন । ইতালিয়ানরা ঠিক যেন মাঝামাঝি অবস্থায় রহিয়াছে । এই সব দেখিয়া-শুনিয়া ভারতের তরফ হইতে ইতালিকে ইয়োরোপের জাপান অথবা জাপানকে এশিয়ার ইতালি বিবেচনা করা আমার
