বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 89 ) ছিল । তাহার ব্যবস্থায় রোমের ও ইতালির অন্তান্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্থিক ভারত সম্বন্ধে বক্ততা করাও পরিচালকের কৰ্ত্তব্যের মধ্যে গণ্য হইত। এই প্রচেষ্টায় ইতালিয়ান সরকারের তরফ হইতে অগ্রণী ছিলেন ষ্ট্যাটিষ্টিক্স দপ্তরের প্রেসিডেণ্ট ধনবিজ্ঞানাধ্যাপক করাদ জিনি । কিন্তু দেশব্যাপী ও জুনিয়াব্যাপী আর্থিক দুৰ্য্যোগের জন্ত প্রস্তাব কায্যে পরিণত হইতে পারে নাহ। ইতালির বিভিন্ন সহরের নানা সংবাদপত্রে এই বিষয়ে সুবিস্তৃত আলোচনা বাহির হইয়াছে। বলা বাহুল্য স্বয়ং মুসলিনি এই সঙ্কল্পে খুব উৎসাহী ছিলেন । আন্তর্জাতিক কংগ্রেসের অস্থ্যতম সভাপতি ( SSNరి: ) ১৯৩১ সনের সেপ্টেম্বর মাসে রোমে “আন্তর্জাতিক লোকবল কংগ্রেসের” ( কংগ্রেসস ইস্তাণাৎসি অনালে প্যর লি স্তদি মুল্লা পপলাৎসিঅনে’র ) আধবেশন অনুষ্ঠিত হয় । এই অধিবেশনে পৃথিবীর সকল দেশ হইতে শ’চারেক প্রাণতত্ত্ববিৎ, চিকিৎসক, স্বপ্রজনন-শাস্ত্রী, নৃতত্ত্ববিৎ, সমাজবিজ্ঞানসেবী, অর্থশাস্ত্রী ও ষ্ট্যাটিষ্টিকসের পণ্ডিত উপস্থিত ছিলেন। প্রায় তিনশ’ প্রবন্ধ পঠিত অথবা পঠিত বলিয়া গৃহীত হইয়াছিল। এই কংগ্রেসের ধনবিজ্ঞান-শাখায় বিনয়বাবুকে অন্ততম সভাপতি রূপে নিমন্ত্রণ করা হয় । অন্তান্ত সভাপতিদের ভিতর জাৰ্ম্মাণ সাম্রাজ্যের ষ্ট্যাটিষ্টিকস-বিভাগের প্রেসিডেণ্ট অধ্যাপক হবাগেমান, জাপানী ষ্ট্যাটিষ্টিক্‌স-বিভাগের ডিরেক্টার হাসেগাওয়া, প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের ষ্ট্যাটিষ্টিক্স-অধ্যাপক লুসিস্ট মার্চ, রোম বিশ্ববিদ্যালয়ের