আমার নাম যুবক এশিয়া 88 & বৃত্তি দিয়ে যদি পাচ বৎসরের জন্ত রাখতে পারেন, তাহলে বাংল: সাহিত্যে ধনবিজ্ঞানটা দাড়িয়ে যাবে। বাংলা দেশের মফঃস্বলে তিনচারশ লোন অফিস রয়েছে । তা ছাড়া দেশের আর্থিক অবস্থা উন্নত কবৃবার নানা রকম চেষ্টা চলছে । সে সম্বন্ধে চিন্তা করবার জন্য খোরপোষ দিয়ে পৰিষদে লোক কায়েম করুন । “বঙ্গীয় ধনবিজ্ঞান-পরিষৎ" নামে একটা নতুন পরিষৎ গড়ে তুলুন। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাষ্টারের যে বেতন তাদের তার চেয়ে কম বেতন হওয়া উচি - নয়। পাচ বংসর কাজ করতে হলে লাখ দুষ্ট টাকা লাগৰে । এ টাকা বাংলাদেশ থেকে তুলন। তার জন্ত আন্দোলন রুজু করুন। আমাকে যদি সেবক ভাবে বাঙ্গাল করতে চান তাহলে আমি কাজে লেগে যেতে রাজি আছি । যদি এই ধরণের কাজ করতে পারেন তাহলে আর্থিক সাহিত্য সম্বন্ধে বাংলাদেশে উচু ধরণের একটা কিছু হতে পারবে। এই ধরণের আরও অন্যান্য দিকে উচু মাপকাঠি লাগিয়ে কাজ শুরু করবার দিন এসেছে। বাঙালী শক্তিযোগের নানা প্রতিষ্ঠান ও নানা আন্দোলন আজ কায়েম করা চাঠ । বাংলার চাকর হিসাবে আপনাদের কাছে আমার নিবেদন এই যে, আজ ১৯২৭ সনের কোঠে দাড়িয়ে আগামী ভবিষ্যতের জন্য একটা উল্লেখযোগ্য কিছু খাড়া করবার সুযোগ আপনার স্বষ্টি করুন । তাহলে চলে যুয়ান-চুয়ািঙ-প্রবর্ধিত ভারতপ্লাবনের সমান না হ’ক,—বাঙলা দেশে বিশ্বশক্তির বন্যাটাকে জগদবাসীরা একটা দর্শনযোগ্য বস্তুরূপে সন্মান করতে শিখবে । আর বিশ্বশক্তির ভরা জোয়ারে নিয়মিতরূপে সাতার কাটবার সুযোগ পেলেষ্ট যুবক বাঙলার হাত-পা’র জোর আর মাথার জোর ও সহজেই জুনিয়ার মালুম হতে থাকবে ।