বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( t > ) অদ্যান্য অর্থনৈতিক রচনা ১৯৩০-৩২) এই সময়কার দুইট। ইংরেজি রচনাও উল্লেখযোগ্য — ১ । দি রেলওয়ে ইণ্ডাষ্ট্রি অ্যাও কমাস অব ইণ্ডিয়া ইন কমপ্যারেটিভ রেলওয়ে ষ্ট্যাটিষ্টিক্স ( ভারতের রেলশিল্প ও বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক রেলতথ্যের মাপে ) । ২ । “র্যাশন্তালিজেশ্বন ইন ইণ্ডিয়ান কটন-মিলস, রেলওয়েজ, ষ্টীল ইণ্ডাষ্টি অ্যাও আদার এন্টারপ্রাইজেস" ( ভারতীয় তুলার কল, রেল, ইস্পাত-শিল্প ইত্যাদিতে যুক্তিযোগ ) । দুইটাই জার্ণ্যাল অব দি বেঙ্গল দ্যাশন্তাল চেম্বার অব কমাসে বাহির হইয়াছে ( ডিসেম্বর ১৯৩৩) ৷ দ্বিতীয়বারকার ইয়োরোপ-পৰ্য্যটনের সময় মাত্র একটা বাংলা রচনা লেখা হইয়াছিল, যথা "একালের ধনদৌলত ও অর্থশাস্ত্ৰ” বইয়ের ভূমিকা । ইহ “আর্থিক উন্নতি’তে বাহির হইয়াছে ( ১৯৩০ ) । এই সঙ্গে আর একটা অর্থনৈতিক বাংলা রচনার উল্লেখ করা যাইতেছে। নাম "ফ্রীডরিশ লিষ্ট” । উহা দেশে ফিরিবার পর “স্বদেশী আন্দোলন ও সংরক্ষণ-নীতি” নামক অনুবাদ-গ্রন্থের ভূমিকা স্বরূপ প্রণীত (১৯৩২) । “প্রবুদ্ধ ভারভে” গান্ধী যনাম সরকার (১৯৩০-৩১) বিনয়বাবু যখন বিদেশে ছিলেন তখন “প্রবুদ্ধ ভারত” নামক ইংরেজি মাসিকের আমন্ত্রণে “ধনবিজ্ঞানে সাক্রেতি"-প্রণেতা ঐযুক্ত শিবচন্দ্র দত্ত মহাত্মা গান্ধী ও বিনয়বাবুর অর্থনৈতিক মতামত সমূহ তুলনার আলোচনা করেন । শিববাবুর রচনাগুলা ১৪-১৫টা প্রবন্ধের আকারে “প্রবুদ্ধ ভারতের বিভিন্ন সংখ্যায় বাহির হইয়াছে ( ১৯৩০-৩১ )।