বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নয়া বাঙ্গলার গোড়া পত্তন (প্রথম ভাগ).pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( وا وي ) ( য়েন , রাসেল ( কেন্থি,জ , প্রাঙ্গার ( বালিন ৷ ইত্যাদি পণ্ডিতগণের নাম উল্লেখ করা যাইতে পারে । রামেন্দ্রসুন্দর, অক্ষয়চন্দ্র, ও হরপ্রসাদের বাণী বিশ বৎসর পূর্বে রামেন্দ্রসুন্দর ত্রিবেদী বিনয়বাবুর “ঐতিহাসিক প্রবন্ধ গ্রন্থের ভূমিকা লিপিতে যাইয়া নিম্নস্থ মন্তব্য প্রকাশ করিয়াছেন – “অৰ্দ্ধশত বৎসরের উপর হইল, ইংরেজী বিশ্ববিদ্যালয় এদেশে স্থাপিত হইয়াছে ...কিন্তু এই ইতিহাস বিদ্যার প্রতি শ্রদ্ধা কখনও আমাদের মধ্যে আসে নাই ... স্বদেশের ও বিদেশের অতীত কথা আলোচনা করিয়া তাহা হইতে শিক্ষা লাভের চেষ্টা দেখি না । এদেশে শিক্ষিত ব ক্তিকে এজন্য ব্যাকুল হষ্টতে দেখিয়াঠি বলিয়। মনে হয় না। কেবল একটী উদাহরণ মনে পড়ে, সে স্বর্গগত ভূদেব মুখোপাধ্যায়। ...বাঙ্গালা দেশে একটী ভূদেব বই জন্মিল না । হায় বাঙ্গলা দেশ ! 壘 ...শ্ৰীমান বিনয় কুমার সরকার উৎসাহশীল অধ্যবসায়শীল যুবা । ই হার অন্তরে আকাঙ্খা আছে, ভাবপ্রবণ হৃদয়ে অমুরাগ অাছে। এই তরুণ বয়সে ইহার উদ্যমের পরিচয় পাইয়া আশার সঞ্চার হয় । ইনি স্বদেশের ও বিদেশের অতীত কথা আলোচনা করিয়াছেন, সেই তুলনামূলক আলোচ Iায় যে উপদেশ পাওয়া যায় তাহার অর্জনে উদ্যম করিতেছেন।” ( ফাস্তুন, ১৩১৮ ) সেই সময়েই বিনয় বাবুর “সাধনা" গ্রন্থের ভূমিকায় অক্ষয়চত্র সরকার লিথিয়াছেন ঃ – “এই গ্রন্থ একটি বিরাট সাধনা । * * এমন গুরুতর বিষয়ে এমন সৰ্ব্বজনের প্রয়োজনীয় বিষয়ে এমন আড়ম্বরশুন্ত অলঙ্কারশূন্ত নিরেট ভাষায় এত কথার আলোচনা,–বোধ হয় বাঙ্গালায় আর নাই।