পাতা:নানাচর্চা - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भझांडांद्वऊ ९३ क्षेौड s ভর করেছে, না। Encyclopaedia-র অন্তরে কাব্য কোনও ফঁাকে ঢুকে গেছে ? এখন এ প্রশ্নের উত্তর নির্ভয়ে দেওয়া যেতে পারে। বিশ্ব অবশ্য কাব্যের পূর্বে সৃষ্টি হয়েছে, কিন্তু বিশ্বকোষ কাব্যের অনেক পরে নিৰ্ম্মিত হয়েছে। এ গ্রন্থের কথার বয়স ওর বক্ততার বয়সের চাইতে ঢের বেশি ; অর্থাৎ ও-গ্রন্থের সারা শুর ভারের চাইতে প্ৰাচীন। আর ভাগ্যিস ও-সারটুকু তার উপর চাপানো ভারের ভরে মারা যায়নি, তাই ও-কাব্য আজও বজায় আছে। ও-গ্রন্থের কাব্যাংশ অর্থাৎ সারাংশ যদি বিশ্বকোষের চাপে পিষে যেত, তাহলে মহাভারত হত অৰ্দ্ধেক বৃহৎ-সংহিতা আর অৰ্দ্ধেক বৃহৎ-কথা ; অর্থাৎ তা সকলের পাঠ্য হত না, পাঠ্য হ’ত একদিকে বুদ্ধের, অপরদিকে বালকের । এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে পণ্ডিতমণ্ডলী প্ৰায় একমত। তারা নানা শাস্ত্ৰ ঘেঁটে এই সত্য আবিষ্কার করেছেন যে, মূলে এ কাব্যের নাম ছিল “ভারত”, তারপরে তার নাম হয়েছে “মহাভারতী” । এ সত্য উদ্ধারের জন্য আমার BBBD BBD DtD BBDDDD DBBBB SsBLBDDD DBD S BDDBDD মহাভারতেই ও-দুটি নামই পাওয়া যায়। আর “ভারত” যে “মহাভারত” হয়ে উঠেছে তার মহত্ত্ব ও গুরুত্বের গুণে, অর্থাৎ তার পরিমাণ ও ওজনের জন্যে, এ কথা আদিপর্বেই লেখা আছে । অতঃপর দেখা গেল যে, মহাভারতের পূর্বে “ভারত” নামক একখানি কাব্য ছিল। মহাভারত আছে, কিন্তু “ভারত” নেই । অতএব এখন প্রশ্ন হচ্ছে-“ভারত” গেল কোথায় ? সে গ্ৰন্থ লুপ্ত হয়েছে, না গুপ্ত হয়েছে ? এ প্রশ্নের একটা সোজা উত্তর পেলেই আমরা বর্তমান মহাভারতের কোন অংশ তার অপরিমিত মহত্ব, ও গুরুত্বের কারণ, তা অনুমান