বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফিলিপির ইচ্ছা হলো নানাকে দেখতে। সারা প্যারী শহরের লোকের মুখে আজ যে মেয়েটির নাম, তার সঙ্গে আলাপ করবার সুযোগ পেয়ে মনে মনে খুশীই হলো সে। কিন্তু মনের ভাব ছোটভাইকে বুঝতে না দিয়ে মুখে যথাসম্ভব গাম্ভীৰ্য এনেসে বললো-বেশ, আমি যাচ্ছি। তবে আমি না। আসা পর্যন্ত তুমি qgSD DBB BDBD DSS LBLDDBDB BDD DBD DD BBDDSBBBS DLJ DDD কোনদিন এমুখো তুমি না হও! এই বলে জর্জকে শাসিয়ে রেখে ফিলিপি নানার ঘরে গিয়ে ঢুকলো। প্ৰায় আধা ঘণ্টা পরে নানার ঘর থেকে বেরিয়ে এলো ফিলিপি। বাইরে এসে জর্জের দিকে না তাকিয়েই সে সিড়ির দিকে চলতে লাগলো হন।হন করে। জর্জ বুঝতেই পারলো না তার দাদার এই ভাবান্তরের কারণ। সে তখন কতকটা আশ্বস্ত হয়ে নানার ঘরে ঢুকে তাকে জিজ্ঞাসা করলোকি ব্যাপার ? দাদা যে আমাকে কিছু না বলেই চলে গেল ? —ও আর কিছু বলবে না তোমাকে । কোথা দিয়ে কি হয়ে গেল, কিছুই বুঝতে পারলো না জর্জ। এই ঘটনার পর থেকে ফিলিপিও সমানে যাতায়াত সুরু করলো নানার বাড়ীতে। নানার বাড়ী যেন তীর্থক্ষেত্ৰ । তীর্থক্ষেত্রে যেমন বাপ-ছেলে, দাদা-ছোটভাই সবাই একসঙ্গে মাথা মুড়ায়, নানার বাড়ীতেও সেই অবস্থা। নানার দেহাতীর্থে ফিলিপি আর জর্জ দু'ভাই-ই মাথা মুড়ালে। ক্ৰমে ওরা দুজনে যেন ইয়ার হয়ে উঠলো একে অন্যের । একদিকে যখন এইসব চলছে, অন্যদিকে চলছে তখন কাউণ্ট মাফাতকে পুরোপুরিভাবে দোহন। নানার আবদার দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে।