বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তার ঝিকে ডেকে বললো—জো! জো! কোথায় গেলি ? শীগগির শুনে যা ! জে এসে বললো—আমাকে ডাকছো ? -হ্যা, তোকেই ডাকছি। দ্যাখতো গ্যাছে নাকি আপদটা ! -কে ? কাউণ্ট ? 一苓T জো সদর দরজা পৰ্যন্ত গিয়ে দেখে এসে বললো-হঁ্যা গেছে । নানা বললে-সে এসেছে ? —এসেছে বৈ কি ! -কোথায় বসিয়েছিস ? -চুলোর দোরে। --বেশ করেছিস । এইবার তা হলে পাঠিয়ে দিগে, যা । কাউণ্ট যখন রাস্তায় এসে নামলো তখন বেশ বৃষ্টি পড়ছিল। জামাকাপড় ভিজে গেল তার। কিন্তু তার তখন সেদিকে খেয়ালই নেই। মাতালের মত টলতে টলতে ফুচেরির বাড়ীর দিকে চলতে লাগলেন। তিনি। ফুচেরির বাড়ীর কাছাকাছি আসতেই তিনি লক্ষ্য করলেন যে, দোতলার ঘরে আলো জলছে । তিনি তখন ঠায় দাড়িয়ে দেখতে লাগলেন, জানালায় কোন মেয়েছেলের চেহারা দেখতে পান। কিনা! শীতে ঠক ঠক করে কঁপিছিলেন তিনি । একটু পরে ফুচেরিকে দেখতে পেলেন তিনি। মুহূর্তের জন্য হলেও তিনি লক্ষ্য করলেন যে, তার হাতে একটা জলের গ্লাস। ফুচেরি সরে যেতেই একজন মেয়েছেলের মুখও দেখতে পেলেন তিনি। মাথায় চুলের খোপাটা খুলে পড়েছে!-কী সর্বনাশ ! এ যে তারই স্ত্রী কাউণ্টেস युद्धांत्रांझेन !