বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। व्ञi9 ক্ষেপে গেল তার সামনে অন্য মেয়ের প্রশংসা শুনে । সে বললো-বেশ তো! গেলেই তো হয় তার কাছে। এই ভাবে কথা কাটাকাটি হ’তে হ’তে অবশেষে রোজাকার মত সেদিনও भ्रां Ç१८ऊं श८ल नन्८ ।। এর কয়েকদিন পরে ফন্টান একদিন নানাকে বললো-বাক্সের চাবিটা गां& 0ऊा ? নানা চাবি বের করে ফন্টানকে দিতেই সে বাক্স খুলে টাকাকড়ি সাৰ বের করে নিয়ে গুণতে আরম্ভ করলো । নানা জিজ্ঞাসা করলো-কি ব্যাপার ? -cथछिं, दंड कि ड्षां८छ न ऊ८छा ! গুণে দেখলে যে, তখন মাত্ৰ সাত হাজার ফ্রাঙ্ক অবশিষ্ট আছে। ফণ্টান টাকাগুলোকে নিয়ে পকেটে পুরে বললো—এ টাকা আমার । তোমার দশ হাজার ফ্রাঙ্ক তুমি খরচ করে ফেলেছি। আমার এ টাকা আমি (WK - সেই দিন থেকে নিদারুণ অর্থকষ্টে দিন চলতে লাগলো নানার। শেষে অবস্থা এমনই হয়ে দাড়ালে যে, এক প্যাকেট সিগারেট কিনবার পয়সাও তার থাকতো না। ফণ্টান রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনটি ফ্রাঙ্ক ফেলে দিতে বাজার করতে, আর ঐ টাকা নিয়ে যেতো নানা রোজাকার বাজার করে VENGONS এই সময় একদিন বাজারে যাবার পথে ল-বোর্দেতের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল নানার । অনেকদিন পরে দেখা হওয়ায় অনেক কথাই হলো তাদের মধ্যে । লা-বোর্দেত বহু চেষ্টা করলো নানাকে আবার স্বস্থানে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে, কিন্তু নানা কিছুতেই রাজী হলো না ।