বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিত্যধর্ম্মানুরঞ্জিকা.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

↑ᎼᏙyᏑ পন্থি হয়, তাহাতে নবদ্বীপ নিবাসী শ্ৰীমন্ত্রজনাথ বিদ্যারত্ন । ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় উক্ত ব্যবস্থাপত্রের প্রতি অনেক প্রকার আপত্তি আনয়ন করিলেন, তৎকালে ক্রমৎ কাশীনাথ তঙ্কর্ণলঙ্কার ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ওঁ উৎসভায় উপস্থিত ছিলেন, কিন্তু. ব্ৰজনাথ বিদ্যারত্বের আপত্তি খ গুনে অশক্ত হইয়া নতশিরা হইয়াছিলেন, কেবল রাজসদসি এইমাত্র কহিয়াছিলেন, যে (এব্যবস্থাপত্র আমরা কোন কৌশলে লিখিয়াছিলাম) তাহাতে প্রতিবাদি ভট্টাচাৰ্য্য কহিল্লেম, যে অর্থের কৌশল বা বচনের কৌশল অবশ্যই থাকিতে পারে, থাকুক্‌ কিন্তু ঈহ অব্যবস্থা হইয়াছে কি না, তাহাতে স্বমুখে স্বীকৃত হইলেন যে অব্যবস্থা হইয়াছে, এ তৎ শ্রবণে সকলেই ন্মেরানন হইলেন, মহারাজ বাহাদুরও মান্য সন্ত্রান্ত পণ্ডিতের জন্য প্রকার কোন দ গু ন করিয়া তাহারদিগের সাক্ষাতে প্রভুত মূল্যের এক যোড়। শাল ঐ ব্ৰজনাথ লিদ্যারত্নকে পারিতোষিকস্বৰূপ প্রদান করিলেন, তদন্টে ঐ বিবাহ বিষয়ে উদ্যোগি ব্যক্তিরা হত প্রভ বিষন্ন বদনে স্বস্বভবনে গমন করিলেন, অনন্তর শ্ৰীমন্ম চণরাজ কমলকৃষ্ণ বাহাদুরও এতদ্বিযয়ে পরমহর্ষযুক্ত হইয়। পণ্ডিত দিগকে বহুতর প্রশংসা করিলেন, পরে বিধৱা বিবালামুমোদি ব্যক্তির ক্ষুব্ধমনা হইয়। শ্ৰীমন্তবশঙ্কর বিদ্যারত্ন ভট্টাচার্য্যকে লইয়া পুনৰ্ব্বার উক্ত রাজভবনে আর এক দিবস ত্রজনাথ বিদ্যারত্বের সহিত বিচার করান তা হাতে ব্ৰজনাথ