বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“ዊ8 নিদর্শনতত্ত্ব । ফৌজদারীর কার্য্যবিধানের ১২২ ধারার নিমনভাগে স্বীকারোক্তি লিপি কারক মাজিষ্ট্রেটকে যেরূপ কথা লিখিয়া স্বাক্ষর করার বিধান হইয়াছে তাছাতে উল্লিখিতরূপ অনুসন্ধান কাজে কাজেই করিতে হইবে । 驗 মাজিষ্ট্রেট-সমক্ষে রীতিমত দোষ স্বীকার করিয়া সেশন আদালতে অধীকার কঞ্জিলেও ঐ স্বীকারোক্তি দোষীর বিরুদ্ধে প্রমাণরূপ গণ্য হইবে। নুতন কাৰ্য্যবিধান আইনের ২৪৮ ধারা এবং মহারাণী বঃ মসমত জেমা, ৮ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ৪৭ পূঃ দ্রষ্টব্য। ২৯ ধারা । অপরাধ স্বীকার করণান্তরে প্রাসঙ্গিক হইলে অপরাধ স্বীকার যদি কাহাকেও না কহিবার প্রতিজ্ঞ ক্রমে প্রকারান্তরে প্রাসঙ্গিক মঙ্গনের রীফ স্বীকার করা যায় কিংবা অভিযুক্ত ব্যক্তির বার প্রতিজ্ঞ হেতুক অ- డ 咨 প্রাসঙ্গিক না হওয়ার সেই অপরাধ স্বীকার করাইবার কল্পনা কথা । হওয়াতে তাহার পক্ষে প্রতারণার কার্য্য কিংবা সে মাতাল হইয়া স্বীকার করে কিংবা যে প্রশ্নের উত্তর দেওয়া আবশ্যক ছিল না, এমত প্রশ্নে যে কোন প্রকারের বাক্য প্রয়োগ করা যাউক, ঐ প্রশ্নের উত্তর দেওনঞ্জালে কিংবা সে অপরাধ স্বীকার করিতে আবদ্ধ নয় ও ঐ কথার সাক্ষ্য তাহার বিপক্ষে দেওয়া যাইতে পারিবে, কেহ তাহাকে এই মতে সতর্ক না করাতে যদি সে অপরাধ স্বীকার করিয়া থাকে, তবে কেবল এই এই কারণে সেই বাক্য অপ্রাসঙ্গিক হয় না । ৩০ ধারা। একি অপরাধের নিমিত্তে কয়েক ব্যক্তির একি অপরাধের একত্র বিচার হওন কালে যদি তাঁহাদের : : অন্যতর ব্যক্তি আপনার এবং উক্ত অন্য যাহা কারণ করে কোন ব্যক্তির উপকার কি অপকারজনক "3": : কোন কথা স্বীকার করে, তবে তাহার ষয়ের বিবেচনার কথা। প্রমাণ হইলে আদালত নিজ স্বীকারকারী