বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

፵ নিদর্শনতত্ত্ব । মৰ্ম্ম ভাহা নয়। (ক) দৃষ্টান্ত পাঠ কর। মহারাণী বঃ বিশারঞ্জন মুখোপাধ্যায়, ৬ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ৭৫ পৃঃ । এই মোকদ্দমায় প্রধানতম বিচারালয় নিষ্কপত্তি করিয়াছেন যে, বলাৎকারের মোকদ্দমায় মুমুযক্তি প্রমাণস্বরূপ গুহণীয় । নিদৰ্শনতজ্ঞের মূল সুত্রানুসারে আমার মৃত্যু নিকট, এই রূপ দৃঢ় সংস্কারবিশিষ্ট ব্যক্তি ব্যতিরেকে অন্য ব্যক্তির মুমূর্ষুক্তি প্রমাণ বসিয়া গৃহীতব্য নয়। জিহ্বাগ্রে মিথ্যা কথা লইয়া কোন ব্যক্তিই ঈশ্বর সমীপে গমন করিতে সাহসী হয় না, এই যুক্তিপূর্ণ অনুমানের উপর নির্ভর করেয়াই ধর্মপ্রতিজ্ঞ বা কূটপ্রশনাদি প্রক্রিয়বিহীন উক্তি প্রমাণ রূপে গ্রহণ করার নিয়ম নিৰ্দেশ হয় । পুরাতন প্রমাণবিষয়ক আইন অর্থাৎ ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ২৯ ধারায় মুমূর্ষক্তি স্থল বিশেষে প্রমাণ বলিয়া গৃহীত হইবার বিধান ছিল । তাছাতেও উক্তিকৰ্ত্তার উক্তিকরণ কালে মৃত্যুর আশঙ্কা থাকা প্রয়োজন ছিল । মুমূর্ষুক্তি শ্রীভু্যক্তি শ্রেণীভূক্ত হইলেও যে ছয়টি বিষয়ে গ্রাহ্য, এইটি ఈ డి కడు. তাহার চতুর্থ বিষয় । প্রথমভাগ “ শ্রুতু্যক্তি ” চতুর্থ বিষয়, দুষ্টব্য। (২) ঐ ব্যক্তি ব্যবসায়ের নিয়মিত ধারাক্রমে ঐ ব্যবসায়ের নিয়মিত উক্তি করিলে বিশেষতঃ ব্যবসায়ের নিয়থাৱামত উক্তি । মিত ধারাক্রমে কিংবা আপন বৃত্তিঘটিত কৰ্ম্ম নিম্পাদন কালে যে খাতাবহী প্রভৃতি রাখিত, সেই বহীর লিখিত কোন দফা কিংবা স্মরণার্থ কথা লইয়া কিংবা টাকা কি মাল কি নিদর্শন-পত্র বা কোন প্রকারের সম্পত্তি পাইবার যে রসিদ লিখিয়া কি স্বাক্ষর করিয়া দেয় তাহা লইয়া, কিংবা বাণিজ্য কাৰ্য যে দলীলের ব্যবহার হয় তাহার-লিখিত বা স্বাক্ষরিত সেই দলীল লইয়া কিংবা সে সচরাচর যে পত্রের কি অন্য দলীলের তারিখ লিখিত কিংবা