পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ίνly, निङ्गनिङड् ১৮৫৯ সালের ৮ আইনানুসারে ইচ্ছাপূৰ্ব্বক যে কোন আফিডাবিট বা অন্য প্রকারের লিখিত বিবরণ প্রদত্ত হয় তাহা জবানবন্দীর ন্যায় প্রমাণ বলিয়া গৃহীত হইবে না। কোন জবানবন্দী প্রমাণরূপে গৃহীত হইবার পূৰ্ব্বে যে মোকদ্দমার জবানবন্দী তৎ সম্বন্ধে অন্যান্য কাৰ্য্য যে হইয়াছিল তাহার প্রমাণাবশ্যক। কমিশনের দ্বারা যে জবানবন্দী গৃহীত হয় তাহ প্রমাণ রূপে গৃহীত হইবার পূৰ্ব্বে কমিশনের প্রমাণ করিতে হুইবে । কোন জীবিত ব্যক্তির জবানবন্দীর নকল নিমন আদালতে বিপক্ষের নিরাপত্তিতে গৃহীত হইয়া থাকিলে আপীল-আদালতে উছা প্রমাণরূপে গৃহীত হইবে। ফকিরদিন মহমদ আহাছান চৌধুরী বঃ করিমবক্স চৌধুরী, ৫ বঃ সঃ উঃ রিঃ ৪৩ পৃষ্ঠা দেওয়ানী ! মহারাণী বঃ ভিকন দাস, ৭ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ১১৪ ফৌজদারী। ফৌজদারীর নূতন কাৰ্য্যবিধান আইনের ৩৩• ধারায় কোন কোন স্থলে কমিশনের জবানবন্দী গ্রহণ করার বিধান হইয়াছে। বিশেষ ভাবগতিকে যে কথা কহ যায় তাহার কথা । ৩৪ ধারা। আদালতের যে বিষযের অনুসন্ধান লওয়া angana লিমিং প্রয়োজন ব্যবসায়ের ধারাক্রমে নিয়মিত কথা যে স্থলে প্রাসঙ্গিক রূপে রাখা খাতবিহীর লিখিত কোন হয় তাহার কথা । কথা সেই বিষয় সম্পৰ্কীয় কথা হইলে তাহা প্রাসঙ্গিক । কিন্তু কেবল সেই উক্তিই কোন ব্যক্তির নামে দায়ের ভারাপণের যথোচিত সাক্ষ্য হইবে না । উদাহরণ । আনন্দ বলরামের নামে ১০০০ টাকার দাবীতে নালিশ করিয়া আপন খাতার হিসাবে বলরামের তত টাকার ঋণের প্রমাণ করে। ঐ খাতবিহীর লিখিত কথা প্রাসঙ্গিক, কিন্তু অন্য সাক্ষ্য না থাকিলে কুেবল তদ্বারা ঐ ঋণের প্রমাণ করা যাইতে পরিবে न ! * ० 劇 - ১৮৫৫ সালের ২ অষ্টিনের ৪৩ ধারায় এই বিধান ছিল । এই ২ আইন