১৮৭২ সালের ১ জাইন । ১৪৫ অপরাধে দণ্ড প্রাপ্ত হইয়াfছল কি না তাহা কি রূপে প্রমাণ করিতে হইবে তাহার বিশেষ নিয়ম বিধিবদ্ধ হইয়াছে। , , ইংলণ্ডীয় আইনানুসারে দণ্ডুের পরিমাণ অবধারণের সময় ব্যতিরেকে বিচারের অন্য সময়ে অপরাধীর -পূৰ্ব্বাপরাধ সম্বন্ধে নিদর্শন উপস্থিত করার নিয়ম নাই। হাইকোর্টও বিধান করিয়াছেন যে, মোকদ্দমার বিচার কার্য্য সমাপন হওয়ার পূৰ্ব্বে অপরাধীর পূৰ্ব্বাপরাধ সম্পর্কে কোন প্রমাণ গৃহীত হইবে না । মহারাণী বঃ শিৰু মঙল, ও বা, সঃ উঃ রিঃ ৩৮ পূঃ ফেীঃ ন মহারাণী বঃ ঠাকুরদাস ছুতার। ১২ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ৭ পৃষ্ঠা । মহারাণী বঃ ফুলচাদ দিগর, ৮ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ১১ পৃষ্ঠা ফৌঃ নঃ, এই মোকদ্দমায় সেশন জল্প সাক্ষীকে আসামীগণের ও তাহাদের স্বসম্পৰ্কীয় অন্যান্য ব্যক্তিগণের দুশ্চরিত্রওরি বিষয় বর্ণন করিতে অনুমতি । কবিয়াছিলেন । সাক্ষী বলিয়ছিল “ ফুল এক জন বদমাএস, সে গত মাসে জেল হইতে খালাস পাইয়াছে। তাহার ভাতা জেলে আছে এবং তাহার ভাতুষ্ণপুত্র সম্পতি খালাস পাইয়াছে। শিবশরণের ( এক জন আসামী) পিতা চুরী মোকদ্দমায় জেলখানায় ছিল । অন্য ৪ জন আসামীও ( ইহারা আদালতে উপস্থিত BB DS BBBD BD S BBBBS BBBB BBB B BBBBBB লোক । ** উপরোক্ত জবানবন্দী লক্ষ করিয়া হাইকোর্ট বলিয়াছেন “ এই রূপ প্রমাণ গ্রহণ করা অত্যন্ত অন্যায় এবং ইহাতে আসামীগণের প্রতি যারপর নাই অবসার হষ্টয়াছে। ” w মহারাণী বঃ গোপাল ঠাকুর, ৬ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ২৭ পৃষ্ঠা, ফেীঃ ন দৃষ্টি কর । - নর্টন কৃত নিদর্শনতত্তর । ৬৮, ৬-৩, ৬৪৪ ধারা পাঠ কর । ৫৫ ধারা । দেওয়ানী মোকদ্দমায় কোন ব্যক্তির হানি হানি পূরণের পক্ষে পূরণ স্বরূপ কত টাকা পাওয়া উচিত, চরিত্রের কথা । চরিত্রানুসারে তাহ নূ্যন কি অধিক হইতে পারিলে সেই চরিত্রের বৃত্তান্ত প্রাসঙ্গিক । $8
