বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ জাইন । ১৫১ শংসিত প্রতিলিপি গ্রাহ্য, কিন্তু অন্য প্রকারের গৌণ সাক্ষ্য গ্রাহ্য নয় । (জ) প্রকরণের উল্লিখিত স্থলে যে ব্যক্তি সেই প্রকারের দলীল পরীক্ষা করণে পটু এমত ব্যক্তি তাহ উত্তম রূপে পরীক্ষা করিয়া দেখিলে ঐ দলীলের সার ফলের বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে পারিবে । ১৮৫৯ সালের ৮ আইনের ১৮১ ধারার বিধানমতে আদালত খাতা ও হিসাবাদি পরীক্ষা করণ জন্য ব্যক্তিবিশেষকে নিযুক্ত করিয় তাহার কৃত কর্ম প্রমাণ রূপে গ্রহণ করিতে পারেন । নর্টনকৃত নিদর্শনতত্ত্ব, ৫৭৮, ৫৭৯, ৫৮গ, ৫৮১ ও ১২৪ ধারা পাঠ কর । সদর আদালতের ১৮৫১ সালের ৪৯ নঃ মোঃ । যে সকল দলীল হারাইয়া গিয়াছে অথবা অন্য কোন কারণ বশতঃ প্রাপ্ত হওয়া যাইতেছে না তাহ প্রমাণ করা যাইতে পারে। গুরুপ্রসাদ গুহ প্রভৃতি বাঃ গিরিশচন্দ্র বকসি প্রভূতি প্রতিবাদী। জানুয়ারি ১৮৪৭, বাঃ সঃ দেঃ আঃ নঃ ২৪ নং, টকর । ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ৩৬ ধারায় এইরূপ বিধান ছিল । ৬৬ ধারা । ৬৫ ধারার (ক) প্রকরণে যে দলীলের উপস্থিত করিবার উল্লেখ হইয়াছে, কোন ব্যক্তি তাহার নোটিসের বিধি । মৰ্ম্মের গৌণ সাক্ষ্য দিতে চাহিলে, সেই দলীল যে ব্যক্তির অধিকারে কি ক্ষমতাধীনে থাকে তাহাকে আইনের নির্দিষ্টমতে তাহ উপস্থিত করিবার নোটিস দিবে। আইনে নোটিস নির্দিষ্ট না থাকিলে মোকদ্দমার গতিক বিশেষে আদালত যে নোটিস যুক্তিমত জ্ঞান করেন সেই নোটিস দিবে। না দিলে ঐ দলীলের মৰ্ম্মের গৌণ সাক্ষ্য লওয়া যাইবে না। $3