পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । ১৬৩ ৷ আনন্দের সেই বৃত্তান্ত প্রমাণ করিতে হইবে । , প্রথম ভাগ, তৃতীয় অধ্যায়, ১ পৃষ্ঠা, ২ নিয়ম ও ৮ পৃষ্ঠা দৃষ্টি কর । ১২ ধারা। মোকদ্দমায় কি আনুষ্ঠানিক কার্য্যে সাক্ষ্য না প্রমাণ করিবার ভার দেওয়া গেলে যে ব্যক্তি অকৃতাৰ্থ হয়, কাহার প্রতি বৰ্ত্তে তাহার কথা । প্রমাণ করিবার ভার তাহার প্রতি বর্তে | উদাহরণ । (ক) ভূমি বলরামের অধিকারে অাছে । চন্দ্র নামক বলরামের পিতা উইল করিয়া আনন্দকে ঐ ভূমি দিয়া গেলেন। আনন্দ ইহা বলিয়৷ ঐ ভূমি পাইবার নিমিত্তে বলরামের নামে নালিশ করে। উক্ত দুই পক্ষ কোন সাক্ষ্য ন দিলে ঐ ভূমি বলরামের অধিকরে থাকে { অতএব প্রমাণ করিবার ভার অানদের প্রতি বৰ্ত্তে । (খ ) খতের টাকা পাওনা আছে বলিয়া,আনন্দ বলরামের নামে নালিশ করে । -- ঐ খৎ লেখার বিষয়ে বিবাদ নাই, কিন্তু বলরাম বলে ষে ছলনা করিয়া ঐ খং লওয়া গেল, আনন্দ তাহা অস্বীকার করে । খতের বিবাদ না হওয়াতে ও কোন পক্ষ সাক্ষ্য না দিলে ছলনারও প্রমাণ না হওয়াতে আনন্দ জিতিবে । অতএব বলরামের উপর প্রমাণ করিবার ভার বৰ্ত্তে । প্রথম ভাগ, ৬ ও ৮ পৃষ্ঠা পাঠ কর । খতের মোকদ্দমায় টাকার প্রমাণ করা বাদীর কর্তব্য । বাদী খন্তের রীতিমত সম্পাদন প্রমাণ করিলেই তাহার পক্ষে প্রচুর হইল। শিবরাম আয়ার বঃ শ্যায়ম আজার। ১ মাদ্রাজ রিঃ ৪৪৭ পৃঃ । খন্তের মোকদমায় খতে লেখা আছে যে “ টাকা প্রাপ্ত হইলাম * প্রতিবাদী থৎ লিখিয়া দেওয়া স্বীকায় করিয়া “ টাকা প্রাপ্ত ছই নাই ” এই রূপ আপত্তি করিঙ্গ । খন্তে যে যথার্থ কথা লেখা হয় নাই তাছার প্রমাণের ভার