বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । ኧዊ® পুরাতন কাৰ্য্যবিধান অর্থাৎ ১৮১১ সালের ২৫ আইনের ২৪৯ ধারার বিধানে সহায়কে মাজ্জ না করিয়া সাক্ষীরূপে পরীক্ষা করার বিধান ছিল । নুতন কাৰ্য্যবিধান আইন, ১৮৭২ সাঃ ১০ আঃ ৩৪৭ ধারায় ঐ রূপ বিধান করা হইয়াছে । বর্তমানপ্রমাণ-বিষয়ক আইনের ৩০ ধারায় বিধান করা হইয়াছে যে, সহায়ের দোষ-ত্বীকারোক্তি তাহার অন্যান্য সহায়কারীর বিরুদ্ধেও প্রমাণরূপে গণ্য হইতে পাfরবে। এ স্থলে তাহাকে উক্ত ২০৯ বাঃ ৩৪৭ ধারা মতে মাজ না করিবার প্রয়োজন নাই । সহায়ের সাক্ষ্য গুরুতর নানা বিষয়ে প্রতিপন্ন ন হইলেও তাহা প্রমাণরূপে গণ্য, হাইকোর্ট ( ৫ বাঃ উঃ রিঃ ৯৮ পূঃ ) এলাহি বকসের মোকদ্দমায় এই রূপ নিম্পত্তি করিয়াছেন । অাবাব ( ৫ বাঃ উঃ fরঃ ১৮ পূঃ ) দ্বারিকার মোকদ্দমায় হাইকোর্ট বলিয়াছেন যে, এক কিংবা একাধিক সহায়ের সাক্ষের পোষকতা আবশ্যক। প্রকৃত প্রস্তাবে মোকদ্দমার অবস্থানুসারে পোষকতার আবশ্যক কি অনাবশ্যক তাহাই স্থির করিতে হইবে । পোষক প্রমাণ পক্ষে বিশেষ দৃষ্টি রাখা বিচারকগণের একান্ত প্রয়োজনীয় ; অন্যথ1 অনেক স্থলে অবিচার হওয়ার বিলক্ষণ সম্ভাবনা । ज्रछेभ পরিচ্ছেদ 1—স্বকীয় কার্য জন্য বাধা-বিষয়ক কথা । ১১৫ ধারা। কোন ব্যক্তি যদি জ্ঞান পূর্বক আপনার স্বকীয় কার্য জন্য কথার বা ক্রিয়ার দ্বারা কিংবা কৰ্ত্তব্য বাধার কথা । কৰ্ম্ম না করণ দ্বারা কোন বিষয় সত্য বলিয়া অন্য ব্যক্তির বিশ্বাস জন্মায় কিংবা জন্মাইতে দেয় ও সেই বিশ্বাসানুসারে তাহাকে কাৰ্য্য করায় বা তাহাকে কাৰ্য্য করিতে দেয়, তবে তাহার এবং সেই ব্যক্তির কিংবা তদীয় স্থলাভিষিক্তের মধ্যে মোকদ্দমা হইলে কিংবা মৃোকদমা-ঘটিত কোন কাৰ্য্যানুষ্ঠান হইলে, সেই প্রথমোক্ত ব্যক্তি