বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিদর্শনতত্ত্ব । هلا ১১৯ ধারা । কোন সাক্ষী কথা কহিতে না পারিলেও মুক সাক্ষীদের কথা। লিখন বা সঙ্কেত প্রভৃতি কোন প্রকারে ভাব বোধগম্য করিতে পারিলে সেই প্রকারে সাক্ষ্য দিতে পরিবে । কিন্তু লিখিয়া দিলে মুক্তদ্বার আদালতে লিখিতে হইবে ও সঙ্কেত করিলে মুক্তদ্বার আদালতে সঙ্কেত করিতে হইবে। তদ্রুপ যে সাক্ষ্য দেওয়া যায় তাহ বাচনিক সাক্ষ্য বলিয়া জ্ঞান হইবে । ১২০ ধারা । দেওয়ানী মোকদ্দমা-ঘটিত সকল কার্য্যে দেওয়ামী ও ফৌজদারী উভয় পক্ষ এবং অন্যতর পক্ষের স্বামী মোকদ্দমায় বিবাহিত - স্ত্রী-পুরুষের কথা । বা ভাৰ্য্যা যোগ্য সাক্ষী হইবে । কোন ব্যক্তির নামে ফৌজদারী মোকদ্দমা-ঘটিত কার্য্যে ঐ ব্যক্তির স্ত্রী বা স্বামী যোগ্য সাক্ষী হুইবে । ১৮৫৯ সালের ৯ আইনের ৪৬ ধারা পাঠ কর । মহারাণী বঃ থএরল্যা, ও বাঃ সঃ উঃ রিঃ ২১ পূঃ, এই মোকদ্দমায় ১৮৬৬ সালে প্রধানতম বিচারালয়ের পূর্ণাধিবেশনে নিষ্কপত্তি হইয়াছিল যে, স্ত্রী স্বামীর স্বপক্ষে বা বিরুদ্ধে, সান্ধী দিতে পারবে । মপস্থল আদালতের সম্বন্ধে ঐ বিধান হইয়াছিল । ১২২ ধারা পাঠ কর । ১২১ ধারা । কোন জজ কি মাজিষ্ট্রেট আদালতে জজের কি মাজিষ্ট্রে যন্দ্ৰপ আচরণ করেন কিংবা আদালতে টের কথা । জজ কি মাজিষ্ট্রেট স্বরূপ অধিবিষ্ট হইয়৷ যে বিষয় অবগত হন তদ্বিষয়ে তাহার নিকট কোন প্রশ্ন করা গেলে তিনি যে আদালতের অধীন থাকেন সেই আদালত হইত্ত্বে বিশেষ আজ্ঞা না পাইলে, তাহার স্থানে বলক্রমে সেই প্রশ্নের উত্তর লওয়া যাইতে পরিবে না। কিন্তু জজ কি