বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

syసే निलमfञउड् । করাইতে পারা যাইবে না, এবং যে ব্যক্তি ঐ কথা কহিল সে কিংবা স্বার্থপক্ষে তাহার স্থলাভিষিক্ত সম্মত না হইলে তাহার প্রতি উক্ত কথা প্রকাশ করিবার অনুমতি হইবে না ! সাধারণ লোকসমাজের মঙ্গলার্থ এই বিধান করা হইয়াছে। নর্টন বলেন “ যদি ক্ষণকালের মধ্যে স্বামি-ভার্য্যার গুপ্তকথা ভেদ হইতে পারিত, তবে কোন গৃহস্থের সুখ-সাচ্ছদ্য বিনষ্ট হইবার সম্ভাবনা না झड़ेङ ? ?? এই বিষয়ের বাহুল্য জ্ঞানার্থে নর্টন ৬৯-৭২ পর্য্যন্ত দুষ্টব্য ১২৩ ধারা । রাজ্যের কোন কৰ্ম্মবিভাগে যে ব্যক্তি রাজব্যাপার-বিষয়ক কর্তৃপক্ষ হন, তাহার অনুমতি না হইলে সাক্ষ্যের কথা । কোন ব্যক্তি সেই বিভাগ-সংক্রান্ত রাজকীয় কোন অপ্রকাশিত কাগজ-পত্রের উল্লিখিত কোন রাজব্যাপারের বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে পাইবে না। ঐ অনুমতি দেওয়া বা না দেওয়া উক্ত কর্তৃপক্ষের স্বেচ্ছাধীন । যদ্বারা রাজমস্ত্রণ সকল প্রকাশ পাইতে পারে, সাধারণের শুভাপ্তভ বিবেচনায় আইনের দ্বারা তাহ বজ্জিত হইয়াছে । নর্টন বলেন • প্রাগুক্ত বিষয়ের যথাচ্ছাদন করার উপর সংসারের সুখ ও স্থিতিজ্ঞ নির্ভর করে। কারণ যদি যে ইচ্ছা সরকারের নামে নালিশ করিয়া রাজমন্ত্রণ সকল প্রকাশ করিতে পারিত, তবে রাজকাৰ্য্য চলিবার পক্ষে কি হইত ? * नुन १० थाङ्ग, ss-६२ झुक्कैदा ! ১২৪ধারা। রাজকীয় কাৰ্য্যক্রমে কোন ব্যক্তির নিকট রাজকীয় কাৰ্য্য-ঘটিত বিশ্বাস পূর্বক যে কথা কহা যায়, উক্তি-বিষয়ক কথা । তাহ প্রকাশ করিলে যদি তদীয় বিবেচনায় সাধারণের স্বার্থের হানি হয়, তবে ঐ রাজকীয়