বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । - る。"(Y উকীল কোন ব্যক্তির পক্ষে উক্ত কৰ্ম্ম করিতে আরম্ভ করিলে পর যে বৃত্তান্ত দ্বারা কোন অপরাধ কি প্রতারণার কায্য হওয়া দৃষ্ট হয় কাৰ্যক্রমে এমত বৃত্তান্ত তাহার জ্ঞান-গোচর হইলে তাহা । সেই বৃত্তান্তের প্রতি মওকেলের দ্বারা বা তাহার স্বপক্ষীয় অন্য ব্যক্তির দ্বারা বারিষ্টরের বা উকীলের মনোযোগ করাণ গেলে বা না গেলেও ইহা অকিঞ্চিৎকর । ব্যাখ্যা –উক্ত কৰ্ম্ম সমাপ্ত হইলে পরও এই ধারার নির্দিষ্ট দায় প্রবল থাকে। ( ১ ) এই ধারার ব্যবহৃত মোক্তার শব্দে সাধারণ মোক্তার না বুঝাইয়া (আটশী) বুঝাইবে । আটণী শব্দ ইংরেজীতে ব্যবহৃত হইয়াছে। মোক্তার ও তা হার মওকেকলের মধ্যে পরসপর যে কথোপকথন হয় তাহা প্রকাশ করিয়া লগুয়ার বাধা নাই। মহারাণী বঃ চন্দ্রকান্ত চক্ৰবৰ্ত্তী । ১ বাঃ বেঃ লাঃ রিঃ ৮ পূঃ । নর্টন বলেন “ প্রাগুক্ত কয়েকটি বিষয়ের যথাছাদন করার উপর সৎসারের সুখ ও স্থিতিত নির্ভর করে। যদি বিপক্ষ পক্ষ যখন ইচ্ছা উকীল মণ্ডকেঞ্চলের নিকট তাহাদের মণ্ডকেকল্পের গুপ্ত কথা বাহির করিয়া লইতে পারিত, তবে কোন ব্যক্তি স্ত্রীয় জীবন সম্পত্তি রক্ষার নিমিত্ত আইন-ব্যবসায়ীদিগের পরামর্শ লইতে সাহস করিত । ” নর্টন ৫১ পুঃ পাঠ কর । যে কোন মোকদম উপস্থিত আছে কি হ'ষ্টবে, কেবল তৎসম্বন্ধীয় কথোপকথনই যে ঘথাচ্ছোদিত থাকিবে এরূপ নহে, এই বিধি সাধারণতঃ সকল রূপ পরামর্শের প্রতি খাটিৰে । আইন ব্যবসায়ের সমান রক্ষার্থ যে এই বিধির সৃষ্টি হইয়াছে এরুপ মনে করিতে হইবে না । সৰ্ব্বসাধারণ লোকে প্রাজ্ঞ লোকের উপদেশ গুহণ করত জীবন সম্পত্তি রক্ষা করিতে পারে, এই মঙ্গলভাবসম্পন্ন కెడాగా এই বিধান প্রণয়ন হইয়াছে । -- গুড়িব নিদশনতত্ত্বর, ১৫৩ পুঃ পাঠ কর । g