পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

శిaు निम्नसिनङङ् । প্রশ্ন করা যাইতে পারিবে ও সে স্বীকার করিলে কিংবা যে কোন দলীলের মৰ্ম্ম বিষয়ে কোন কথা কহিতে উদ্যত হইলে ও আদালতের বিবেচনায় সে দলীল উপস্থিত করা কর্তব্য হইলে সেই দলীল যত কাল উপস্থিত না করা যায় কিংবা যে বৃত্তান্তের প্রমাণ হইলে সাক্ষীর আহবানকারী ব্যক্তির গৌণ সাক্ষ্য দিবার অধিকার হয়, যত কাল সেই বৃত্তান্তের প্রমাণ না করা যায় বিপক্ষ পক্ষ তত কাল ঐ সাক্ষ্য দেওনের আপত্তি করিতে পরিবেন। ব্যাখ্যা ।—দলীলের মৰ্ম্ম বিষয়ে অন্য ব্যক্তিদের উক্তি । প্রাসঙ্গিক বৃত্তান্ত হইলে সাক্ষী সেই ব্যক্তির বাচনিক সাক্ষ্য দিতে পারিবেন । উদাহরণ । আনন্দ বলরামের প্রতি আক্রমণ করিল কি না এই প্রশ্ন হইল, বলরাম পত্র লিখিয়া আমার নামে চৌর্য্যাপরাধের অভিযোগ করিয়াছে, আমিও তাহার প্রতিহিংসা করিব, আনন্দ দীননাথকে এই কথা কহিল, চন্দ্র কহে অামি সেই কথা শুনিয়াছি। এই কথার দ্বারা আনন্দের মনে আক্রমণ করিবার প্রবর্তৃক ভাব প্রকাশ হয়, অতএব প্রাসঙ্গিক কথা হওয়াতে ঐ পত্রের অন্য সাক্ষ্য না দেওয়া গেলেও উক্ত কথার সাক্ষ্য দেওয়া যাইতে পারিবে। ১৪৫ ধারা। সাক্ষী যদি লিখিয়া কোন উক্তি করে লিখিত পূৰ্ব্ব উক্তির কিংবা করিবার পর তাহ লিখিয়া দেয় **** *" তবে সেই কথা বিবাদীয় বিষয়ে প্রাসঙ্গিক হইলে ঐ লিখন তাহাকে না দেখাইয়া ও তাহ প্রমাণিত না হইয়া তাহার সেই কথার বিষয়ে কূটপরীক্ষ হইতে পারিবে । কিন্তু যদি সেই লিখন দ্বারা তাহার উক্তি খণ্ডন