পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনোনীত কমিটির রিপোর্ট ও পাণ্ডুলিপি। . د هټه প্রথম ষে ৱক্তাস্তের প্রমাণ করিতে হইবে তাহ অতি প্রসিদ্ধ হওয়াতে আদালত বিচার কালে তাহ সিদ্ধ বলিয় জ্ঞান করিতে পারবেন অথবা উভয় পক্ষ তাহা স্বীকার করিতে পারিবেন । এমন স্থলে তাহার প্রমাণ দিবার অাবশ্যক নাই । আদালত যে যে বিষয় সিদ্ধ কলিয়া গ্রাহ্য করিবেন, তৃতীয় পরিচ্ছেদে তাহ নির্ণয় করা গেল। তাহার একাংশ ১৮৫৫ সালের ২ অাইন হইতে,অন্যাংশ কমিশ্যনরদের এই আইনের পাওলিপি হইতে ও অপরাংশ ইংলওঁীয় ব্যবস্থা হইতে গৃহীত হইল। * . কোন বৃত্তান্তের সাক্ষ্য দিতে হইলে, সেই সাক্ষ্য বাচনিক বা লিখিত ব দ্রব্যাত্মক হইবে। পশ্চাৎলিখিত পরিচ্ছেদে সেই তিন প্রকারের সাক্ষ্যের বিশেষ গুণের কথা উল্লেখ করা গেল । কিন্তু ঐ সকল প্রকারের সাক্ষ্যের প্রতি যে এক কথা বৰ্ত্তে তাহা চতুর্থ অধ্যায়ে উল্লেখ করা গেল। সেই কথা এই —মুখ্য ও গৌণ সাক্ষ্যের বিশেষ । সাক্ষ্য শব্দের বিবিধ অর্থ করা যাইতে পারে ইহা পূৰ্ব্বে লেখা গেল । দলীল পাঠ করাই তাহার মৰ্ম্ম জানিবার উৎকৃষ্ট উপায়, এই স্পষ্ট নিয়ম স্বীকার করিবার বিধি ব্যবস্থাসিদ্ধ জ্ঞান করিয়া উক্ত দুই প্রকারের সাক্ষ্য নির্ণয় করিয়া মুখ্য ও গৌণ সাক্ষ্যের এই অর্থ করিলাম। দলীল কিংবা অন্য দ্রব্যাত্মক সাক্ষ্য হইলে সেই দলীল বা দ্রব্যই মুখ্য সাক্ষ্য। তাহার প্রতিলিপি বা অাদর্শ কি বাচনিক বর্ণনা গৌণ সাক্ষ্য । অন্য স্থলে বাচনিক সাক্ষ্য মুখ্য । w ৫, ৬, ৭ ও ৮ পরিচ্ছেদে বাচনিক ও লিখিত ও দ্রব্যত্মি এই তিন প্রকারের সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণ লইবার বিধি লিখিলাম । ৰাচনিক সাক্ষ্য বিষয়ের এই বিধি করা গেল, সেই সাক্ষ্য মুখ্য কিংবা গৌণ হউক ও ষে বৃত্তাস্তের প্রমাণ করিতে হইবে তাহ। ইণ্ড-ঘটিত কিংবা প্রতিপোষক দুভাস্ত হউক, তাহ প্রত্যক্ষ হওয়া আবশ্যক অর্থাৎ যে রত্তান্তের প্রমাণ করিতে হইবে তাহা যদি চাক্ষুস দেখা যাইতে পারে, তবে যে ব্যক্তি স্বচক্ষে দেখিয়াছে