বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

પર হাইকোর্টের সরকুলের। `a नश्वङ्ग । বঙ্গ প্রভৃতি দেশের সকল সিবিল জজ সাহের সমীপেৰু ای কলিকাতা ১৮৬৭ সাল ২৬ ফেব্রুয়ারি । লিখিত প্রমাণ গ্রাহ্য করিবার ষে রীতি চলিতেছে তাহাতে শৈথিল্য প্রযুক্ত অত্যন্ত অসুবিধা জন্মে এবং অনেক স্থলে অভ্যাই । মের হিতজনক বিধির প্রতি সম্পূর্ণ অমনোযোগ প্রকাশ হইয়া, থাকে, এ হেতুক দেওয়ানী মেকিদমার কার্য্যৰিধানের আইনের যে যে ধার তদ্বিষয়ের প্রতি বৰ্ত্তে, হাইকোর্টের সাহেবের। তাছাতে প্রত্যেক শ্রেণীর নিম্নতর আদালতের মনোযোগ করিবার আদেশ করা অত্যন্ত অৰিশ্যক জ্ঞান করেন। ২ । ৩৯ ধারার বিধান এই। “ ফরিয়াদী যদি লিখিত কোন দলীলের উপর মোকদম করে, কিংবা তদ্রুপ কোন দলীলের প্রমাণে জাপন দাওয়া সাবুদ করিবার আশা রাখে, তবে অারজী দাখিল করিষার সময়ে সেই দলীলও আদালতে উপস্থিত করিবে । ও নালিশের আরঙ্গীর সঙ্গে নথীর সামিল করিবার জন্যে ঐ দলীলের এক কেত নকলও সেই সময়ে দাখিল করিবে। ঐ দলীল যদি বহীর লিখিত কথ1 হয়, তবে ফরিয়াদী লিখিত যে কথার উপর নির্ভর করে, সেই কথার এককেত নকল সমেত সেই বহীও আদালতে উপস্থিত করিবে । আদালত তৎক্ষণাৎ তাহাতে এক চিহ্ন দিবেন। ও সেই নকল দৃষ্টি করিয়া আসলের সঙ্গে মিলাইলে পর, আদালত সেই দলীল ফরিয়াদীকে ফিরিয়া দিবেন। ফরিয়াদী যদি চুহে, তবে নর্থীতে রাখিবার জন্যে নকল না দিয়া আসল দুলীল; দিতে পারবে । নালিশের অরিজী দাখিল করিবার সময়ে ফরয়াদী যে দলীল উপস্থিত না করে এমত কোন