বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

g निम्नअिनडङ्ग ! লিখিত অপকারঘটিত মোকদ্দমাদিতে স্থান ও সময় সংখ্যাদির প্রমাণ নিম্প্রয়োজন, কিন্তু ঐ সকল বিষয় মূল বিচাৰ্য্য বিষয় হইলে তাহার প্রমাণ করিতে হইবে। , - নিদৰ্শনতত্ত্বের চারিটি সাধারণ নিয়মের বিষয় অতি সংক্ষেপে বর্ণনা করা গেল। এক্ষণে ব্যক্তি-সন্থত ও পদার্থ সন্তু নিদর্শনের বিশেষ উল্লেখ করা যাইতেছে। .

চতুর্থ অধ্যায়। ব্যক্তিসত্তত নিদর্শন। ব্যক্তি বিশেষ অর্থাৎ সাক্ষীর বাচকতা দ্বারা যে নিদর্শন উপলব্ধি হয় তাহাকে ব্যক্তি-সস্তৃত নিদর্শন বলে। সাক্ষীর উক্তি বিচারকগণ কি কারণে সচরাচর বিশ্বাস করেন, তদ্বিষয়ে যুক্তিস্থলে এই মাত্র বলা যাইতে পারে যে, সচরাচর সকল লোকেই মিথ্যাপেক্ষ সত্য কহিতে, তৎপর, এমন কি কোন বিশেষ কারণ না থাকিলে লোকে কখনই সত্য ভিন্ন মিথ্যা কথা কহিত না ; মনুষ্য স্বভাবতঃ আয়াসাপেক্ষা অনায়াস-প্রিয় ; যে ভাবে যে ঘটনা ঘটিয়া থাকে সেই ভাবে তাহা বর্ণন করা যত সহজ, কল্পনা করিয়া তদ্বিপরীত প্রকাশ করা তত সহজ নহে । কোন বিশেষ কারণ না থাকিলে অনায়াসপ্রিয় মনুষ্যগণ কল্পনা করার কষ্ট স্বীকার কেন করিবে। রাগ, দ্বেষ, অর্থলোত, ভয় বা অনুরাগ প্রভৃতির বশবর্তী হইয়া লোকে মিথ্যা কহিয়া থাকে, কিন্তু বিচারস্থলে সাক্ষীদিগের মিথ্যাৱৰ্ণন