১৮ ২ সালের ১ অাইন । నిష్టి . খণ্ডিত । বৃত্তান্ত বিশ্বাস না করিলে, অথবা সেই বৃত্তান্ত সত্যজ্ঞানে আচরণ করা কর্তব্য নয়, এই পৰ্য্যন্ত ঐ বৃত্তান্ত অসম্ভব জ্ঞান করিলে ঐ বৃত্তান্ত খণ্ডিত বলা যায় । বৃত্তান্ত প্রমাণিত না হইলে, খণ্ডিতও ন হইলে তাহ অপ্রমাণিত । অপ্রমাণিত বলা যায় । “সালিশ ভিন্ন ” ১৮৫৯ সালের ৮ আইনের ৬ অধ্যায়ে সালিশ নিযুক্ত সম্বন্ধে বিধান আছে। সালিশ এক রূপ বিচারের ক্ষমতাপ্রাপ্ত থাকা সত্তেরও এস্থলে আদালত রূপে গণ্য হইবে না । “ বৃত্তান্ত ” প্রসিদ্ধ আইনকারকেরা ৬ প্রকার বৃত্তান্তের উল্লেখ করেন। যথা, ১ নিশ্চয়-বোধক বা স্বীকার-সূচক, ২ অস্বীকার-বোধক, ও মানসিক, ৪ বাহ্য, ৫ ঘটনা, ও পদার্থের অবস্থা । ১ । ক বলিল খ অনুমার টাকা ধার করিয়াছে এবথ কতক পরিশোধ করিয়াছে, টাকা ধার ও পরিশোধ নিশ্চয়-বোধক বা স্বীকার-সুচক বৃত্তান্ত । ২ । খ বলিল আমি টাকা ধার বা পরিশোধ করি নাই, ধার ও পরিশোধ না করা অস্বীকার-সুচক বৃত্তান্ত । ৩। যে বৃত্তান্ত মনোমধ্যে অবস্থিতি করে অর্থাৎ মানসিক বৃত্তিসন্তু ত তাহাকে মানসিক বৃত্তান্ত বলা যায়, বর্ধাভিপ্রায়ে তরবারি চালন করিলে বধের অভিপ্রায়টি মানসিক বৃত্তান্ত । ৪। ষে বৃত্তান্ত বহিরিল্লিয়ের দ্বারা অনুভূত হয় তাহাই বাহ্য বৃত্তান্ত । উপরোক্ত উদাহরণের তরবারি চালনা বাহ্য বৃত্তান্ত । ৫। যাহা অন্যের কার্য্যকারিতায় ঘটিয়া থাকে তাছাই ঘটনা। বৃক্ষের পতন একটি ঘটনা । s ৬ । পদার্থের স্বাভাবিক অবস্থা ষষ্ঠ প্রকারের বৃত্তান্ত। বৃক্ষের জীবিত অবস্থা ইহার দৃষ্টান্ত। osts
- প্রাসঙ্গিক ” এই আইনের প্রথম অধ্যায়ে অর্থাৎ ৫ ধায় হইতে
