বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

敬将 নিদর্শনতত্ত্ব । ১২ ধারা। মোকদ্দমায় হানিপূরণের দাওয়া হইলে হানিপূরণের মোক হানিস্বরূপ কত টাকা দিবার আজ্ঞা করা দমায় যে বৃত্তান্ত দ্বারা

"ম উচিত, আদালত যে বৃত্তান্ত ৰাৱ। ইহা হইতে পারে তাহ প্রাস- নির্ণয় করিতে পারেন তাহা প্রাসঙ্গিক ।

ঙ্গিক হওয়ার কথা । এই ধারা এবং এই আইনের ৫৫ ধারার মর্মমত চরিত্র বিষয়ে নিদ শন উপস্থিত করার সপষ্ট বিধান হইয়াছে । হুরমতবাহ বা অপবাদঘটিত দেওয়ানী মোকদ্দমায় অপবাদগ্ৰস্তু ব্যক্তির কি পরিমাণ ক্ষতি হুইয়াছে তাছার পরিমাণ অবধারণ করণার্থ চরিত্রের বিশুদ্ধতা ও মহক্সের নিদর্শন প্রয়োজনীয় । ১৮৬৯ সালের ৪ আইনের ৩৪ ধারার বিধান মত কোন ব্যক্তি পরদরিগমন করিলে অপমানিত ও ক্ষতিগ্রস্তু স্বামী ক্ষতি পূরণ প্রাপ্ত হইতে পারে । এস্থলেও চরিত্র-ঘটিত নিদর্শনের প্রয়োজন হইতে পারে ।

১৩ বার। কোন স্বত্ব কিংবা তি পন হইলে যে বন্ধান্ত - द्धानजिक रुच्ने उहाह देिबन डीएङ् कि.मी, এই প্রশ্ন উত্থাপিত

কথা । হইলে নিম্নলিখিত বৃত্তান্ত প্রাসঙ্গিক। (ক) যে ব্যাপারে কথিত স্বত্বের বা রীতির স্বন্ত্রি কি দাওয়া করা গেল বা ঐ স্বত্ব বা রীতি মতান্তরিত কি স্বীকৃত বা অস্বীকৃত হইল কিংবা যে ব্যাপার ঐ স্বত্বের বা রীতির অস জত হয় তাহা । - (খ) বিশেষ যে যে স্থলে ঐ স্বত্বের কি রীতির দাওয়া হয় বা তাহা স্বীকার করা যায় বা তদনুসারে কার্য্য করা যায় কিংবা তদনুসারে কার্ঘ্য হওন বিষয়ে বিবাদ হয় বা কার্ঘ্যের স্বত্ব উদ্বাচিত হয় বা তদনুসারে কার্য না করা যায় সেই সেই স্থল । .