পাতা:নেতাজীর জীবনী ও বাণী - নৃপেন্দ্রনাথ সিংহ.pdf/১৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১৪০
সুভাষচন্দ্রের জীবনী ও বাণী

 ৪ঠা জুলাই, ১৯৪৩—ভারতীয় স্বাধীনতা লীগের সভাপতিপদে শ্রীযুক্ত সুভাষচন্দ্র বসু।

 ৫ই জুলাই, ১৯৪৩—আজাদ হিন্দ ফৌজ সংগঠিত।

 ২৫শে আগষ্ট, ১৯৪৩—ফৌজের সিপাহসালার পদে শ্রীযুক্ত সুভাষচন্দ্র বসু।

 ২১শে অক্টোবর, ১৯৪৩—আর্জ্জি হকুমং-ই-আজাদ হিন্দ প্রতিষ্ঠিত।

 ২২শে অক্টোবর, ১৯৪৩-রাণী ঝান্সী বাহিনীর শিবির উদ্বোধন।

 ২৫শে অক্টোবর, ১৯৪৩—ব্রিটিশ ও আমেরিকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা।

 ৮ই নভেম্বর, ১৯৪৩—আজাদ হিন্দ সরকারের হাতে আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ অর্পণ।

 ৩০শে ডিসেম্বর, ১৯৪৩—পোর্টব্লেয়ারে ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকা উতোলন।

 ৮ই জানুয়ারী, ১৯৪৪—রেঙ্গুণে অগ্রবর্ত্তী প্রধান কার্যালয় স্থাপিত, শহীদ দ্বীপের চীফ কমিশনার পদে জেনারেল লোগনাদান।

 ১৮ই মার্চ্চ, ১৯৪৪—ভারতের মাটিতে আজাদ হিন্দ ফৌজের প্রবেশ।

 ২২শে মার্চ্চ, ১৯৪৪—ইংরেজ কবলমুক্ত ভারতের প্রথম গভর্ণর পদে কর্ণেল চ্যাটার্জ্জি।

 ৪ঠা জুলাই, ১৯৪৪—‘নেতাজী সপ্তাহে’র আরম্ভ।

 ২১শে আগষ্ট, ১৯৪৪—প্রবল বর্ষাপাতের জন্য সামরিক কার্য্যকলাপ স্থগিত।

 ডিসেম্বর-জানুয়ারী, ১৯৪৪-৪৫—ফৌজের দ্বিতীয় অভিযান।

 ৩রা মে, ১৯৪৫-ব্রিটিশের নিকট আজাদ হিন্দ ফৌজের আত্মসমর্পণ।