পাতা:পঞ্চমখণ্ড প্রভাস - অক্ষয়কুমার রায়.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হ৩ ৩ প্রভাস খণ্ড । আদর্শন । পুনর্বার মায়াচ্ছন্ন করে সর্বজনে । মনে মনে ভাবে সবে হেরিনু স্বপনে ॥ তদন্তরে অনিন্দিত হয়ে রাম হরি। প্রভাসের তীরে তবে যজ্ঞ পূর্ণ করি। সূর্য্যের হুইল মুক্ত দেখিতে দেখিতে । শস্থ ঘণ্টা নানা বাদ্য লাগিল বজিতে । গঙ্গাজলে সবে করে স্নানাদি তৰ্পণ | ব্রাহ্মণেরে দীন দেন নানা রত্ন ধন ৷ তদন্তরে সকলেতে ভোজন করিল। একে একে দেবগণ বিদায় হইল ॥ গেলেন কৈলাস পুরে পাৰ্বতী শঙ্কর । কুবের বরুণ মান যম পুরান্দর ৷ দ্বাদশ ভাস্কর যান তাiপনার স্থানে । নক্ষত্র সহিত শশী চলেন বিমানে । নদনদী রক্ষ আদি পৰ্বত কন্দর। কৃষ্ণেরে প্রণাম করি চলে স্থানান্তর । কর ঘোড় করি তবে প্রভাস তখন । নানাবিধ স্ত্রীকৃষ্ণেরে করেন স্তবন । বলে প্ৰভু আমি ধন্য হৈনু ধরাপরে । আপনি করিলে যজ্ঞ আমার যে তীরে | শত বর্ম তপ করি কত মোগীগণ নাহি পায় আপনার যেই ক্রীচরণ | হেন চরণারবৃন্দ পড়িল হেথায় । অামা সম ভাগ্যবান কে আছে ধরায় | শুনি কৃষ্ণ কল তবে প্রভাসের প্রতি। শুনহ প্রভাস তুমি আমার ভারতী ৷ অদ্যাবধি মহাতীর্থ হইল প্রভ{স তব তীরে যজ্ঞ শ্রদ্ধ করিলে প্রকাশ । সপ্তম পুরুষ তার স্বগেতে যাইবে । তামার বচন কভু তন্যথা নহিবে । এতেক বচন ঘদি কন গদ ধর । শুলিয়। প্রভস হয় সনন্দ অন্তর ॥ আপনার স্বস্থ লেতে করেন গমন । এখালেত্তে শুন পরে আর বিব