বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:পরশুরামকুন্ড ও বদরিকাশ্রম পরিভ্রমণ - পদ্মনাথ ভট্টাচার্য্য.pdf/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বদরিকাশ্ৰম পরিভ্ৰমণ । ধারার নীচে গিয়া ভিজিয়া আসিল । তখন মনে হইল যখন নারায়ণদর্শন, হইয়াছে, তখন আর পাপীর পাপ থাকে কোথায় ? তাই সাহস করিয়া ধারার নীচে গিয়া বৃষ্টির জলে স্নাত হইয়া আসিলাম । বরফ-সংস্কুল স্থান স্বভাবতই শীতল আবার বাতাস বহিতেছিল,-জল ও DBBD BDYYiDB sBDDLD DBBD DDD DBBBS ধারা হইতে ঘটিতে করিয়া জল আনিয়া কোনও প্রকারে তপণ-ক্রিয়া সম্পাদন পূর্বক আবার কিঞ্চিৎ আগুন তাপাইয়া সন্ন্যাসিদ্ধয়কে প্ৰণাম । করিয়া অবতরণ করিতে লাগিলাম। কিয়দার নামিয়া আসিয়া একটি ক্ষুদ্র স্রোতস্বিনীর কাছে বসিয়া কিঞ্চিৎ জলযোগ করিলাম। পুনর্বার পথ চলিবার পূর্বে একবার উত্তরদিকে তাকাইয়া আমাদের যাত্রার শেষ DDS BBtBS BBDBDS BDDDB DDDDB DDDDBD DBS DBB S DBDD চলিতে হয়। শুনা যায় যে এদিকে অলকানদার উৎপত্তি স্থান দর্শনার্থ সাধু সন্ন্যাসীরা যান- এবং ‘সত্যপদ’ নামক একটি কুণ্ডও নাকি ঐ দিকে আছে-ঐখানে স্নান করিলে পুনর্জন্ম হয় না । যে পৰ্ব্বত-পৃষ্ঠ হইতে বসুধারা পড়িতেছে, উহাতে নাকি কুবেরের ভাণ্ডার আছে; এবং তদ্বিপরীত (পশ্চিম ) দিকস্থিত পাহাড়টার নাম নাকি গন্ধমাদন । যাত্রীদের মধ্যে অতি অল্পসংখ্যকই বসুধারায় আইসে । বাস্তবিৰু বসুধারা যাতায়াত অসুবিধাকরই বটে । ফিরিবার সময় প্রায় দুই মাইল আসিয়া ছোট পুলটি পাইবার পূৰ্ব্বে ডানদিকের পথ হইতে অল্প দূরে একটি ক্ষুদ্র মন্দির দেখিতে পাইয়া আমি একাকী ঐ নির্জন স্থানে গেলাম-দেখিলাম, এক দেবমূৰ্ত্তি এবং তৎপার্থে একটি খড়গ । পার্শ্বস্থা গ্রামের লোকেরা এখানে পাঠা ভেড়া চড়াইয়া থাকে । ". . . .”