বদরিকাশ্রম পরিভ্ৰমণ । صS পঞ্চবক্ত, মহাদেবের একটি মন্দির আছে। বাণের প্রার্থনায় তাহার অধিকারে কাশী স্থাপিত হয় এবং এই শোণিতপুরের নিকটে একটি “গুপ্তকাশী” সশরীরে বিদ্যমান । হায়, তবে কি আজ আমাদের আসামকে সাধের শোণিতপুরটি হিমালয়কে ছাড়িয়া দিতে হইবে ? হিমালয়ের দাবী খুব প্রবল সন্দেহ নাই, কিন্তু আমাদের দাবীর মাতব্বর সাক্ষী আছে সেই সাক্ষী নন্দি সংহিতার কয়েকখানি ছিন্নপত্ৰ-যাহা মল্লিখিত আসাম ভ্ৰমণ ১ ম প্ৰবন্ধে + আলোচিত হইয়াছে । ইহা দ্বারা লৌহিত্য (ব্ৰহ্মপুত্র) উপত্যকায় যে বাণের বসতি স্থান ছিল তাহা স্পষ্টই প্ৰতীত হয় । শোণিত পুরে কেদারের পা গুগণের বাড়ী-অনেকে গুপ্তকাশীতে আসিয়া যাত্রী ধরেন । আমরা পূৰ্ব্ব হইতেই শ্ৰীযুক্ত রুদ্রপ্রসাদ পাণ্ড। কর্তৃক অধিকৃত ও গোমস্তার হস্তে ব্যস্ত ছিলাম, অতএব আমাদিগকে লইয়া কোন ও পাণ্ডাকে ব্যস্তসমস্ত হইতে অথবা একটা কিছু হেস্তনেস্ত করিতে হইল না । বলা আবশ্যক যে গুপ্তকাশীতে কেদারনাথের পাণ্ডাদের অধিকার যেমন দেবপ্রয়াগে বন্দরীনাথের পা গুগণের । of এখানে কাশীর সমস্তই আছেন-বিশ্বেশ্বর অন্নপূর্ণ গঙ্গা-মায় মণিকর্ণিকা । একটি প্রস্রবণের দুইটি মুখ গজাকার মুখে যে ধারা পড়িতেছে। উক্তার নাম যমুনা । বৃষভাকার মুখে যে ধারা পড়িতেছে উহার নাম গঙ্গা । গঙ্গা ও যমুনার ধারা যে কুণ্ডে পড়িতেছে। উহার নাম মণিকণিকা । কুণ্ডের নিকটেই একটি বৃহৎ মন্দির তদভ্যস্তরে বিশ্বনাথ অন্নপূর্ণ এবং অন্যান্য কতিপয় দেবতার মূর্তি। তিন্নিকটে পাৰ্ব্ব তীর মন্দির এবং পঞ্চ পাণ্ডবের মন্দির অবস্থিত। গুপ্ত কাশীতে গুপ্তদান করিতে হয়। নারিকেলের গোলার ভিতর সোণারূপ পূরিয়া উৎসর্গ 응 22דל ir-r*rr*r*kr*ris- käsiryrarArrimurnyrrwr ar- rr sa kaarag re- pa -- kes- men org Lura ħk
- এই প্ৰবন্ধ সাহিত্য-পরিষদ পত্রিকায় । ১৩১৭ সালের ১ম সংখ্যায়। } প্রকাশিত হইয়াছে । ইহাও গৌহাটিস্থ বঙ্গসাহিত্যানুশীলনী সভায় পঠিত হইয়াছিল।
