পাতা:পরশ-পাথর - জলধর সেন.pdf/৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরশপাথর কথা তুললেই আমি তার হাতে একেবারে স্পেসিফিক রিলীফা এ্যাক্টখানি দিয়ে বলি, দেখ গো, এর মধ্যে যা আছে, তা তোমার রবীন্দ্রনাথ মাথা খুঁড়েও বলতে পারবেন না। এখন আপনি এসেছেন, তিনি বঁাচবেন। আপনার মত সমজদার পাবেন বলে তার কত উল্লাস, কত আনন্দ ।” আমি বললাম, “হোলো ভাল ; এসেছি। যমুনাদাস বাবুর আপীলের মামলা করতে, আইন নজীর দেখাতে, বক্তৃতা করে মামলা জিতে নিতে, তারপর যৎকিঞ্চিৎ কাঞ্চনমূল্য পকেটে পূরে দেশে ফিরে যেতে ; কিন্তু এর মধ্যে ত কবিতার বা নভেলের কোন লোকাস ষ্টেণ্ডাই নেই ; অন্ততঃ আইনশাস্ত্রে তা লেখে না। তাই ত, তুই যে দেখছি আমাকে মহা विडोषिकांद्र भक्षा (श्ललि अद्भ। उाई ऊ-” আমার কথা সমাপ্ত না হইতেই অতি সন্তৰ্পণে অরুণের ভূত্য বা পাচক মহাদেও এবং তৎপশ্চাতে অরুণের স্ত্রীর কনিষ্ঠা সহোদরা কুমারী অণিমার রঙ্গমঞ্চে প্ৰবেশ।