বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজকার্ধ্য পর্য্যালোচন । ֆՀԴ বাবুদের উত্তোলিত নাসার তিরস্কার সহ করিতে হুইবে ? এখন কি আবার সেই অরণ্যে রোদন আরম্ভ করিতে হইবে ? হায়! অদৃষ্টে কি এই ছিল ? ন-আইন! তুমি কি ছলিবার জন্ত, আমাদিগকে এমনি তুলিয়া আবার ফেলিবার জন্তই আসিয়াছিলে ? অাদরের উৎস ন আইন ! কে তোমার চাদমুখে পাথর চাপাইয়া লি ? হায়! কি ছিলাম, কি হইলাম! অহে, কি অধঃপাত ! ( ৫ । বক্ষে বটাঁর আঘাত, পতন ও মুচ্ছ।) too, রাজকাৰ্য্য পর্যালোচনা। ইতিমধ্যে বাখরগঞ্জের জজ কম্পবেল সাহেবের বাসার সরহদে জনৈক ব্রাহ্মণ কনষ্টেবল পাইখানারুত্য সমাধা করাতে, জজ কম্পবেল উক্ত ব্রাহ্মণের স্বহস্তে তৎকুত পাপের প্রায়শ্চিত্ত করাইয়। লন। বাঙ্গালার যুদ্র লাট তজ্জন্ত জজ সাহেবের শাস্তির জন্ত তাহাকে অপদস্থ অর্থাৎ জজ হইতে জান্ট, মেজেষ্টর করিয়া দিয়াছেন। অপর, জঙ্গীপুরের মহকুমাতে গোরু ছিনাইয়া লইবার মোকদমায় ডিপুটী মেজেষ্টর অতুলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রায়বাহাদুর উপযুক্ত সাজা না দেওয়াতে অর্থাৎ আসামীকে কয়েদ না করিয়া জুরিমান করাতে মুর্শিদাবাদের খোদ মেজেষ্টর মোশলি সাহেব ডিপুটী মেজেষ্ট্রর বাহাতুরের ভ্রম দেখাইয়া এক খণ্ড হার্ক সরকারি পত্র তাহার বরাবর লেখেন। পুনশ্চ, ক্ষতিগ্রস্ত নীলকর সাহেব পুনুৰ্ব্বার গোরু ছনাইয়া লওয়ার অপরাধে সাবেক বকেয়া আসামী এক্তার মণ্ডলের বরুদ্ধে দ্বিতীয়বার নালিশ করায় ডিপুটী বাবু নিজ রায়ে খোদ মেজেংক্ষে স্তুেই চিঠির উল্লেখ করিয়া এক্তার মণ্ডল আমামীকে বিলক্ষণ ময়াদ কিয় দেন। তাদৃশ কঠিন সাজা দিতে আইন মতে ডিপুটী