বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দিয়াও হুকুম তামিল করিয়া থাকি। অধিক কি বলিব, এই খয়েরখhহীতে আমার ঘরে কিঞ্চিৎ দেন। প্রবেশ করিয়াছে; তথাপি দেবকৃত্য পিতৃকৃত্য কমশম করিয়া দিয়া এক প্রকার চালাইয়া আসিতেছিলাম। এখন উপস্থিত বিপদ এই যে, অদ্য এক ইংরেজী পরোয়ানা ছজুর লোক হইতে স্বাগত হইয়াছে, গ্রামের মাষ্ট্রের মহাশয় তাহা পড়ির বলিতেছেন, যে, দেশহিতৈষিতার তহবিলে টাকা জমা দিবার হুকুম আমার প্রতুি হইয়াছে। মাষ্টের মহাশয় বলিতেছেন যে, এইবার আমি হুজুর হইতে বাহাতুরি পাইলেও পাইতে পারি। এখন উপায় কি ? দেশহিতৈষিত কাহাকে বলে, তাহ আমার কোনও কৰ্ম্মচারী কিম্বা গ্রামবাসী লোক, কিম্বা পঞ্চক্রোশের মধ্যে কোনও লোক, আমাকে বুঝাইয়া দিতে পারে নাই। কেহ কেহ বলিতেছে যে, লড়াই করিতে মানুষ কাটা পড়িয়াছে, সেইজন্য টাকা দিতে হইবে। যেমন কৰ্ম্ম তেমনি ফল, মারামারি করিতে গেলেই খুন জখম হইয়া থাকে, সে জন্ত আমাকে কেন টাকা দিতে হইবে ? সুতরাং এ কথাটা নিতান্ত অলীক বলিয়াই বোধ হইতেছে। দ্বিতীয় কথা এই যে, দেশহিতৈষিতার যদি একটা তহৰিল থাকে, তবে আমাকে সে তহবিলে জমা দিতে হইবে কেন ? যাহার তহবিল, সে বুঝিয়া সুবিয়ে তাহার জমাখরচ নিকাশ নিষ্পত্তি করিবে; আমি তাহাতে জমা দিতে যাইব কেন? আর সর্বাপেক্ষ গুরুতর কথা এই যে, আমার মোটে টাকা নাই, তাহার, জমা দিব কি ? ধার করিয়া জমা দেওয়াতেও ক্ষতি বৈ লাভ নাই। সুতরাং সরকার বাহাত্বরের এমত অভিপ্রায় কখনই হইতে পারে না। সেইজন্ত মহাশয়ের নিকট ভিক্ষা যে, ইহার আসল ব্যাওয়াটা আমাকে জানাইবেন, আমি চরণে दिकौङ ईहेग्नी षोंकिद । .