পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কার্ষ্যকারণত ৰ । যেহেতু বিচারকের চক্ষে বর্ণভেদ, ধৰ্ম্মভেদ বা জাতিভেদ নাই, সকলেরই প্রতি এক বিচায়, সমান বিচার হইয়া থাকে ; যেহেতু ভারতবর্ষে সাধারণের কোন একটা মত নাই ; রাজনীতিঘটিত কথায় শ্রদ্ধা বা অমুরাগ নাই, সজাতীয়তার মূলে ভিন্ন छित्र क्वङि, डिग्न ङित्र मन्थদায়, ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশবাসীদের কোন ও প্রকার একতা বা সমসংযোগ নাই , যেহেতু রাজপ্রতিনিধি লাট রিপণ, জাতি ধৰ্ম্ম নির্বিশেষে যোগ্যপাত্রে যোগ্য অধিকার দিবার অভি– প্রায়ে ফৌজদারি কার্য্যবিধির কলঙ্ক মোচনের সংকল্প করিলেন, এবং ইঙ্গ-ফেরঙ্গের দল সেই জন্ত দেশী লোকের উপর বিজাতীয় স্বণ প্রদর্শন করিয়া কুর্ণণত ও কটু ভাষায় গালগালি দিতে লাগিল । Y Q2 অতএব আদালতের অবজ্ঞা কয় অপ রাখে, টেলর ও কেনিক সাঁছেবের সম্বন্ধে যে আদেশ হইয়া ছিল, সুরেন্দ্রনাথের সম্বন্ধে সে না হইয়া অন্তরূপ হইল । অতএব இ. সুরেন্দ্রনাথের কারাদণ্ড, হুওয়াতে হিন্দু ও মুসলমান, উড়ে ও পাশি, পঞ্জাবী ও আসামী সমস্বরে মনোবেদনা প্রকাশ করিতেছে। হাটে মাঠে, সহয়ে, পাড়াগায়ে সভা করিতেছে, চাদা করিয়া টাকা তুলিতেছে, ইত্যাদি । • অতএব এদেশের লোক ইংরেজের উপর দ্বেষভাবাপন্ন লাট .রিপণের শাসন প্রণালীর দোষে রাজদ্রোহী, অতিশয় অকৃতজ্ঞ এবং জাতিবুৈর প্রদর্শনকারী বলিয়া সুস্পষ্ট প্রমাণিত হইয়াছে।