পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ryణ *ाँीहूर्णांकूव्र ' , থাকে, এবং তন্ধেতু স্বার্থের অনিষ্ট সম্পাদন করিতেও কুষ্ঠিত বা লজ্জিত হয় না। ইহাদের শুভ পরিণামের আশা সুদূরপরাহত। সাধারণত, উভয় দলের অশিক্ষিত ব্যক্তিরই এই এক ভয়ানক দোষ আছে যে, ইহার স্বাধীনতার মূল্য বোঝে না, পরের অপেক্ষ না করিয়া কোন কাজ করিতে পারে না। ইহাদের মনোমধ্যে একটা চিন্তার উদ্ৰেক হইলে পাঁচ জনে মিলিয়া তাহার সম্বন্ধে বিতণ্ড উপস্থিত করে, নহিলে কোনও প্রকার মীমাংসা করিতে পারে না । কিন্তু আমাদের ভাব নানা প্রকার। আমরা সময় বুঝিয়া সাহেব মুবার সেবা করি বটে, কিন্তু আত্মার যাহাতে তৃপ্তি নাই, এমন কাৰ্য্যের জন্ত কনিষ্ঠাঙ্গুলি পৰ্য্যস্ত সঞ্চালিত করি না। আমরা শরীরের সেবা করি, মনের সস্তোষ বিধান করি, বাক্যের সার্থকতা করি, অর্থাৎ যাহাতে বাক্যে অর্থগম হয়, তাহার চেষ্টা করি! আমরা সুশিক্ষিত সুতরাং বুঝিতে পারি যে— “শরীরমাদ্যং খলু ধৰ্ম্মসাধনম্।” —আমরা চুলে পমেড, গায়ে জামা, পায়ে বুট, হাতে ছড়ি, বুকে ঘড়ি সযত্বে সঞ্চয় করিয়া সম্মানের সংযোগ করিয়া লই । কিন্তু আশিক্ষিতগণ পরের জন্তই সদা ব্যস্ত। তাহদের পরকাল অনিশ্চিত, ইহকাল খাটি মাটী, তাহাতে সন্দেহ নাই। विछ्छन् ममा म । সুখই স্বৰ্গ, আর যেখানে সুখ, সেই স্বর্গ। যেখানে বিষ্যৎ-মণ্ডলী, যেখানে একপ্রাণ বহুজনের সমাগম, সেখানে যাহার মুখ না হয়, সে পাথর, সে হতভাগ্য —তাহান্ন অদৃষ্টে কুত্ৰাপি সুখ নাই, তাহার স্বর্গ