পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8* পাচুঠাকুর। হইয়াছি। আপনার অসীম রূপ, অসাধারণ সহিষ্ণুতা, সেই জত আপনি আমাকে সাৰ্দ্ধচন্দ্রে বিতাড়িত করেন নাই ; অপিচ কখনও কখনও অতি মুহুর্লভ অবসর পাইলে মোতৃক খুলিয়, মলাট তুলিম্ব। অভ্যন্তরে শুভ দৃষ্টি পর্য্যস্ত করিয়া থাকেন। এ আনন্দ প্রকাশ করি কাহার কাছে ? এ গৌরব বোঝে কে ? ফলে আপনি এবস্তপ্রকারে আমার যে উপকার করিয়াছেন, তাহ জন্ম-জন্মান্তর ব্যাপিয়া শতমুখেও ব্যক্ত করা যায় না। এই সঙ্গে যদি আর একটু উপকার করেন—লুদ্ধের আশার নাকি সীমা নাই, ভাই বলিতেছি—আরও একটু উপকার যদি করেন, তাহা হইলে আপনার অনুগ্রহে ঋণ-সাগরে আমি একেবারে তলাইয় ফাইতে পরি । পাপিষ্ঠ কাগজ-বিক্রেতা অভ্যস্ত অর্থলোভী ; भशंश्iिcघ्रं भञ। যোগাইবার অভিসন্ধিতে, সেই কাগজে ভৰদীয় গুণ গরিমার বর্ণন করিবার নিমিত্ত আমি তাহাদের নিকট কাগজ লইয়া থাকি। কিন্তু এমন মহাত্ৰতের গৌরব তাহারা বোঝে না, তাহারা সৰ্ব্বদা পেটেন্ম দায়েই অস্থির, হা অন্ন হা অল্প করিয়া আমাকে বিব্রত করিয়া তোলে ; তাহাতে একমনে মহোদয়ের গুণচিস্তনের ব্যাঘাত হয়। বিৰম্বী পাষণ্ড দপ্তরি কাটিয়া ছাটিয়া, বান্ধিয়া যুক্তিয়া ভবদীয় অনুগ্রহ লাভে জন্ম সার্থক না করিয়া বেতন চায়। মহাশয়েরই পদসেবার জন্ত শোষক রাজা ডাক হরকরাগিল্লি ব্ৰতাবলম্বন করিয়াছে অথচ টিকেট বিক্রয়চ্ছলে শোষকতা ছাড়িবে না। আর, ক্ষমা করিলে বলিয়া ফেলি, উদর নামে আমার যে এক শক্ৰ আছে, সেও মহাশয়ের কাজে বাধা দিয়া থাকে। বক্তৃতা করিয়া হউক, সভা করিয়া ইউক, ৰিলাতে ভগ্নদূত পঠাইয়া হউক কিম্বা “পারিলে মন্সে” দরখাস্ত কলিয়াই