বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ΣΦθ •ोष्ट्रो इब्र । ভূত হইৰে। ৰে পাণী সেই ভয় করে। ভূমি পাপীয় শান্তি বিধান ৰঙ্কিৰে । তেষায় ধৰি ভ্ৰম হয়, মার্জনা করিব। জানিয়া শুনিয়া পাপে লিপ্ত হও, পঞ্চৰেও প্রায়শ্চিত্ত হইবে না।” পঞ্চানন্দ মনোযোগপূর্বক উপদেশ গ্ৰহণ করিয়া বলিল—“ই, তা কি আর বলতে ।” সতী প্রসাদের কোণের বে। ধিনি ১৪ই বৈশাখের সোম প্রকাশের সঙ্গে বেরিয়েছেন । পাড়-পড়শীয় লেখা] নাম, হুদ্ব করেছে! তা না হবেই বা কেন ? সোয়ামীর ঐ নাই দেওয়া, ছোড়াদের ঐ মাথায় তোলা—যা হবার তাই হচ্ছে । লোম্বামীকে দিয়ে সোমপ্রকাশের ছাপার কাগজে কঁহনি গেয়েছেন। শুনতে পাই যে মিনসে সোমপ্রকাশে লেখে, সে নাকি বুড়ে । তাই কি ছেলে বুড়ো সমান হ’তে হয়। লজ্জা করলে না, বুড়ো মিন্সে দেখলে না, শুনলে না, তলিয়ে বুঝলে না—যে কথাটা কি ? আর ঐ ছোড়ার ৰোধোয়া ধরলে ? সত্যি বে ন দেখে শুনে পেটের ভেতর হাত পা শেfদয়ে যাচ্ছে । ն কোণের বউ ! খাবার সময় খেতে পান না, শোবার সময় শুতে পান না, হেসে কথা কইতে পানী না, তেষ্টায় জলয়ত্তি চাইতে পান না! এমনি হুঃখিনীই বটে, ৰাছার এমনি কষ্টই বটে! এদিকে চাক বাজিয়ে দেশে দেশে শাশুড়ী ননদের কুচ্ছে টুকু ত গাওয়া আছে! ভাতারের হাভদে প্লখের কাহিনী লিখিয়ে পাঠিয়েছেন। ছড়িদের কি দড়ি