বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(2 to नंष्ट्रोब्लग्न } বোধ হয় মৎস্বৰে আগে যথেষ্ট পরিমাণে eি: 95 থা গুয়াইয়। শেষে তাহার ঝোল বাধিলে জীবিত থাকিতে পারে । অস্থত: পরীক্ষা করিয়া দেখা উচিত। $ সমালোচন । পঞ্চানন্দ, রস-প্রধান অসামধিক পত্র ও ' সমালোচন | বৰ্দ্ধমান | সল ১২৮৮ সাল ! অনেকদিন পরে পঞ্চানন্দেব দেশ পাইয়। আমরা বিশেষ প্রক্তি লাভ করিলাম। এ প্রকার পত্র বঙ্গদেশে আর নাই, ভারতবর্ষে আর নাই, পৃথিবীর কুত্ৰাপি আর নাই, সাহস করিয়া ইঙ্গ বলিতে পারা যায়। বাস্তবিক পঞ্চানন আমার মুখ ট্ৰজ্ঞল রাখিয়ছে । যে দিন পঞ্চানন্দ বিলুপ্ত হইবে, আমরাও সেই দিন অবধি এ মুখ আর দেখাইব না । কেহ কেহ মনে করিতে পারেন, যে এটা পক্ষপাতের কথা , পক্ষপাত হইতে পারে, কিন্তু সে ভালোর ভালোবাসব পক্ষপাত, অজ্ঞানকুত পক্ষপন, আত্মগৌরব-জনিত স্বপক্ষে পক্ষপাত । যাহার এ কথার পোষকতা চাহেন, তাহার কুবিট স্পেন্সরের সমাজ তত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থাবলী পাঠ করিয়া দেখিবেন, এই আমাদের অনুরোধ । ভাষার জন্য কেহ যদি গৌরব বরিতে পারে, তাহা হইলে পঞ্চানন্দই পারেন। অতি সরল কোমল, ললিত কথায় পঞ্চানন্দ মনের কথা প্রকাশ করেন, অথচ যেন ইক্ষুদণ্ড, যেন সছোবড় বুনো নারিবেল,—কাছার সাধ্য যে দস্তক্ষুট করে। কিন্তু পারিলে, রসে শাসে বিলক্ষণ ; চৰ্ব্ব্য, চুষ্য, লেহ, পেয় সমস্তই বিদ্যমান। কি গঙ্গাঘাত