বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:পাঁচু-ঠাকুর - ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫২ श्रीहूठाकूद्र । বৃত্তির নিয়ম করিয়া রাখিলে ও সুবিধা হইতে পরিবে। রূষিয়ার সঠিত ইংলণ্ডের যে শত্রুভাবের আশঙ্কা আছে, এরূপ নিয়ম করিলে সে আশঙ্কা দূরীভূত হইবাব কথা এবং চিরসখাত বন্ধনেরও উপায় হইতে শরিবে। ফলে কেহ কেহ বলিতে পারেন, যে যাহার সহিত সম্পূর্ণ সম্ভাব নাই, তাহাকে বিশ্বাস করিয়া মধ্যস্থ করা যাইতে পারে না। এ প্রকার আপত্তি প্রবল হইয়া দাডাইলে— চতুর্থত: —এই নিয়ম করা পরামর্শসিদ্ধ যে, সম্প্রতি ভারতবর্ষের সহিত কোন ও প্রকার সম্বন্ধ না রাথিয় ইংলণ্ড বিবাদ করিয়াই হউক বা অঁাপোশ বন্দোবস্ত করিয়াই হউক, কষিয়ার সঙ্গে একটা এধার-ওধার করিয়। ফেলুন ; এবং যত দিন তাঙ্গ না হয়, তত দিন পৰ্য্যন্ত ভারতবর্ষ নিতাস্ত অরাজক থাকুক, এমন কি বিদেশবাসী ব: বিধৰ্ম্মাবলম্বী এক প্রাণীও ভারতবর্ষের ভূমিতে পদার্পণ না করিতে পারে, এমন নিয়ম থাকুক। পশ্চাৎ বিবাদ ভঞ্জন হইয়া গেলে পূৰ্ব্বপ্রস্তাবিত মত আচরণ হইবে, অথবা ভারতবর্ষ উচ্ছন্নে গেলেও ইংলণ্ড কম্মিনকালে এক কপর্দকের কাজ ও ভারতের জন্ত করিবেন না। এই দণ্ডের ব্যবস্থা থাকিতে পরিবে। তবে এ যুক্তি অস্পষ্ট এবং অনিশ্চিত বলিয়া যদি কেহ আপত্তি করেন, তাহ হইলে— পঞ্চমতঃ —এখন যে ভা ে চলিতেছে, ইংলণ্ড ও ভারত’র্ষে এই ভাব চিরদিন চলুক, তাহার পর—যা থাকে কপালে । প্রতিনিধি মহাশয় স্বদেশে প্রত্যাৰঞ্জন করিয়া পরিশ্রম স্বীকারপূর্বক অক্সচেষ্টা করিতে থাকুন, এ ই ভারতবর্ষের একটা সাধের গলগ্রহ বুচিয়া যাউক । তবে ভারতবর্ষের নাম করিয়া বক্তৃতা করান যদি নিতান্তই অবিশ্বক বলিয়া বোধ হয়, তাহা হইলে একটা দৈনিক েতন কন্দো স্ত করিয়া এক জন িলাতী কীেমুলীকে ওকালত-নাম দিয়া রাখিলেই বোধ হয় কাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ হইতে পরিবে । ша