পাগলা কোরা مامور আশ্রয়দাতা নগেন্দ্ৰনাথের প্রতি অনুরক্ত নাহি। বিষের জ্বালায় সে ঘোর কাটিয়াছে। এখন আমার পূর্বস্বামীকে পাইলে মাথায় করিয়া রাখি। কিন্তু তাহা ত হইবার নহে। তিনি অনেক দিন হইল অভাগিনীকে ফাঁকি দিয়াছেন। তিনি থাকিলে কি আমার এই দুর্দশা হয় ? হায়, “কি করিলে যেমন ছিল, তেমনি হয় ?” কুন্দ আরও কি বলিতে যাইতেছিল। সন্ন্যাসী তখন চাপাগলায় বলিতে লাগিলেন- গলাটা যেন ধরা ধরা”-“কুন্দ, আমি ত মরা মানুষ বঁাচাইতে পারি, প্রত্যক্ষ করিলে। তুমি যদি তোমার পূর্ব-স্বামীকে গ্ৰহণ করিতে প্ৰতিশ্রুত হও, তবে এখনই তাহার পুনর্জীবন দিই। মাতাল বলিয়া তাহাকে ঘূণা করিও না । স্বামী মাতাল হইলেও নিজের ধৰ্ম্মপত্নীর প্রতি প্ৰণয় কথন বিস্মৃত হয় না । নগেন্দ্রনাথকে দিয়াই দেখ नl cफ्न ?” কুন্দ কঁদিতে কঁাদিতে বলিল,-“প্ৰভু, আমি তঁহাকে গ্ৰহণ করিলেই তিনি আমাকে গ্ৰহণ করিবেন কেন ? আমি বিধবা হইয়া পত্যন্তর গ্ৰহণ করিয়া ব্যভিচারিণী হইয়াছি, তাহার অস্পৃশ্য।” সন্ন্যাসী প্ৰসন্নবদনে বলিলেন,-“বিষপানে তোমার সে ব্যভিচারদোষের পূর্ণ প্ৰায়শ্চিত্ত হইয়াছে। নতুবা শৈবলিনীর মত তোমার কঠোর প্ৰায়শ্চিত্তের প্রয়োজন ছিল। ‘তুমি আবার বিবাহ করিতে পার, তোমার পুনর্জন্ম হইয়াছে।” কিন্তু আমি তোমাকে কল্যাণীর ন্যায় আবার বিবাহে মতি দিতেছি না, পূৰ্ব্বস্বামীকে গ্ৰহণ করিতে বলিতেছি। তিনিও স্বচ্ছন্দে তোমাকে গ্ৰহণ করিতে পারেন। কলিকাতায় থাকিতে গোলBDBD DBBD DBD DDBDDD DBDB S SDDBD BuB BBBD শুনিয়াছিলাম, তোমাকে শুনাইতেছি। “বাসাংসি জীর্ণানি যথা বিহায় নবানি গৃহাতি নরোহ পরাণি। তথা শরীরাণি বিহায় জীৰ্ণান্যান্যানি সংযাতি